জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয়সীমা
ভোটার প্রতি ১০ টাকা
বরিশাল প্রতিবেদন
প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০১৮
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের ভোটার প্রতি খরচ নির্ধারণ করেছে ১০ টাকা। সর্বোচ্চ ব্যয় কোনোক্রমেই ২৫ লাখ টাকার বেশি হবে না।নির্বাচন কমিশনের এ ব্যয় নির্ধারণের বিষয়টি নিয়ে সারাদেশেই অনেকটা হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে।
বাস্তবতা থেকে যে নির্বাচন কমিশন কত দূরে তাদের এ সিদ্ধান্ত সেটাই প্রমাণ করে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয়সীমা কম। দেশের নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয়সীমা সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে অধিকাংশ প্রার্থীই এ ব্যয়সীমা মেনে নির্বাচন পরিচালনা করা সম্ভব নয়।
প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রায় এক মাস নির্বাচনী প্রচার চালাতে হবে। সেই ক্ষেত্রে ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করে কীভাবে প্রচারণা চালাবেন প্রার্থীরা এ প্রশ্ন তুলেছেন রাজনৈতিক দলের নেতা ও নির্বাচন বিশ্লেষকরা। অবাস্তব নির্বাচনী আইনের কারণে নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার বেড়ে যাবে।
প্রতিবেশী দেশ ভারতের লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয়সীমা ৫০ থেকে ৭০ লাখ রুপি বা স্থানীয় মুদ্রায় ৬২ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা (প্রতি রুপি ১ টাকা ২৫ পয়সা ধরে)। অপরদিকে বিধানসভা নির্বাচনে ২০ থেকে ২৮ লাখ রুপি বা ২৫ থেকে ৩৫ লাখ টাকা।
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয়সীমা ৪০ লাখ রুপি বা স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ২৬ লাখ টাকা (প্রতি রুপি সমান ৬৫ পয়সা ধরে)। তবে নেপালের ফেডারেল নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয়সীমা ২৫ লাখ নেপালি রুপি বা স্থানীয় মুদ্রায় ১৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা (প্রতি রুপি ৭৫ পয়সা ধরে)।
ভারত, পাকিস্তান ও নেপালের নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি প্রজ্ঞাপন জারি করে জানিয়েছে, ভোটার প্রতি ১০ টাকা হারে নির্বাচনী ব্যয় করতে পারবেন একজন প্রার্থী।
তবে শর্ত থাকে যে, ভোটার সংখ্যা যতই হোক না কেন, একজন প্রার্থী নির্বাচনের জন্য ২৫ লাখ টাকার বেশি ব্যয় করতে পারবেন না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচন কমিশন শুধু ব্যয়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েই খালাস। প্রকৃত ব্যয় কত হচ্ছে তা তদারকির সঠিক কর্মপন্থা ইসি রাখেনি।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান লোকবল সঙ্কটের মধ্যেও এবার ‘ব্যয় মনিটরিংয়ে’ তৎপর হওয়ার কথা জানিয়েছেন।
দ্রব্যমূল্য ও বাজার অবস্থা বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন ২০১৪ সালের নির্বাচনী ব্যয়সীমা থেকে ভোটার প্রতি মাত্র দুই টাকা হারে বৃদ্ধি করেছে। ওই সময় মাথাপিছু ব্যয়সীমা ছিল আট টাকা। ২০০৮ সালে এ ব্যয়সীমা ছিল ভোটারপিছু ছিল ৫ টাকা।
দেশে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১০ কোটি ৪২ লাখ। সেই হিসাবে গড়ে প্রতি আসনে ভোটার হয়, ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৩০১ জন। প্রতি ভোটার হারে ১০ টাকা ব্যয় ধরলে নিম্নতম ব্যয় দাঁড়ায় ৩০ লাখ টাকারও বেশি। দেশে এক কাপ চায়ের দাম যেখানে ৫ টাকা, নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেয়া সীমার একটি পোস্টার ছাপাতে ব্যয় হয় কমপক্ষে ৫ টাকা, শহরে ও গ্রাম সর্বনিম্ন বাস ভাড়া যেখানে ৫ টাকা সেখানে ভোটার প্রতি ১০ টাকা ব্যয় নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন।
অথচ যেসব দেশে নির্বাচনী ব্যয়বিষয়ক কড়া আইন রয়েছে, সেখানে এদিক-সেদিক করার সুযোগ নেই। যেমন কানাডার ডিন ডেল মাস্ত্রো এমপি উপ-নির্বাচনে নির্ধারিত অঙ্কের বেশি অর্থব্যয় করেছিলেন। আদালত তাকে একমাসের জেল দেন।
সঙ্গে ১০ হাজার ডলার জরিমানাও হয়েছিল। নির্বাচনকে প্রার্থীদের কালো টাকার প্রভাব মুক্ত করতে ব্যয়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। যাতে টাকাওয়ালা কোনো প্রার্থী বেশি টাকা খরচ করে টাকা কম এমন প্রার্থীদের প্রচারণায় প্রভাবিত করতে না পারেন।
কিছু রাজনৈতিক দল মনে করে, নির্বাচনী ব্যয়কে এত কমিয়ে রাখার যুক্তি নেই। কারণ সবাই নির্ধারিত সীমার অনেক বেশি ব্যয় করেন। আর নির্বাচন কমিশন তা জেনেও চুপ করে থাকে। কিংবা তাদের দেখার সেই সক্ষমতাও নেই।
টিআইবির এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রথম সংসদে ব্যবসায়ী এমপি ছিলেন ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আর এখন সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৯ শতাংশে। ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণেই এখন সংসদ চলে। তারা নির্বাচনে ব্যয়বৃদ্ধিতে প্রতিযোগিতায় নামবেন, এটাই স্বাভাবিক।
। সর্বোচ্চ ব্যয় কোনোক্রমেই ২৫ লাখ টাকার বেশি হবে না।
নির্বাচন কমিশনের এ ব্যয় নির্ধারণের বিষয়টি নিয়ে সারাদেশেই অনেকটা হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে।
বাস্তবতা থেকে যে নির্বাচন কমিশন কত দূরে তাদের এ সিদ্ধান্ত সেটাই প্রমাণ করে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয়সীমা কম। দেশের নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয়সীমা সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে অধিকাংশ প্রার্থীই এ ব্যয়সীমা মেনে নির্বাচন পরিচালনা করা সম্ভব নয়।
প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রায় এক মাস নির্বাচনী প্রচার চালাতে হবে। সেই ক্ষেত্রে ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করে কীভাবে প্রচারণা চালাবেন প্রার্থীরা এ প্রশ্ন তুলেছেন রাজনৈতিক দলের নেতা ও নির্বাচন বিশ্লেষকরা। অবাস্তব নির্বাচনী আইনের কারণে নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার বেড়ে যাবে।
প্রতিবেশী দেশ ভারতের লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয়সীমা ৫০ থেকে ৭০ লাখ রুপি বা স্থানীয় মুদ্রায় ৬২ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা (প্রতি রুপি ১ টাকা ২৫ পয়সা ধরে)। অপরদিকে বিধানসভা নির্বাচনে ২০ থেকে ২৮ লাখ রুপি বা ২৫ থেকে ৩৫ লাখ টাকা।
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয়সীমা ৪০ লাখ রুপি বা স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ২৬ লাখ টাকা (প্রতি রুপি সমান ৬৫ পয়সা ধরে)। তবে নেপালের ফেডারেল নির্বাচনে প্রার্থীর ব্যয়সীমা ২৫ লাখ নেপালি রুপি বা স্থানীয় মুদ্রায় ১৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা (প্রতি রুপি ৭৫ পয়সা ধরে)।
ভারত, পাকিস্তান ও নেপালের নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি প্রজ্ঞাপন জারি করে জানিয়েছে, ভোটার প্রতি ১০ টাকা হারে নির্বাচনী ব্যয় করতে পারবেন একজন প্রার্থী।
তবে শর্ত থাকে যে, ভোটার সংখ্যা যতই হোক না কেন, একজন প্রার্থী নির্বাচনের জন্য ২৫ লাখ টাকার বেশি ব্যয় করতে পারবেন না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচন কমিশন শুধু ব্যয়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েই খালাস। প্রকৃত ব্যয় কত হচ্ছে তা তদারকির সঠিক কর্মপন্থা ইসি রাখেনি।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান লোকবল সঙ্কটের মধ্যেও এবার ‘ব্যয় মনিটরিংয়ে’ তৎপর হওয়ার কথা জানিয়েছেন।
দ্রব্যমূল্য ও বাজার অবস্থা বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন ২০১৪ সালের নির্বাচনী ব্যয়সীমা থেকে ভোটার প্রতি মাত্র দুই টাকা হারে বৃদ্ধি করেছে। ওই সময় মাথাপিছু ব্যয়সীমা ছিল আট টাকা। ২০০৮ সালে এ ব্যয়সীমা ছিল ভোটারপিছু ছিল ৫ টাকা।
দেশে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১০ কোটি ৪২ লাখ। সেই হিসাবে গড়ে প্রতি আসনে ভোটার হয়, ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৩০১ জন। প্রতি ভোটার হারে ১০ টাকা ব্যয় ধরলে নিম্নতম ব্যয় দাঁড়ায় ৩০ লাখ টাকারও বেশি। দেশে এক কাপ চায়ের দাম যেখানে ৫ টাকা, নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেয়া সীমার একটি পোস্টার ছাপাতে ব্যয় হয় কমপক্ষে ৫ টাকা, শহরে ও গ্রাম সর্বনিম্ন বাস ভাড়া যেখানে ৫ টাকা সেখানে ভোটার প্রতি ১০ টাকা ব্যয় নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন।
অথচ যেসব দেশে নির্বাচনী ব্যয়বিষয়ক কড়া আইন রয়েছে, সেখানে এদিক-সেদিক করার সুযোগ নেই। যেমন কানাডার ডিন ডেল মাস্ত্রো এমপি উপ-নির্বাচনে নির্ধারিত অঙ্কের বেশি অর্থব্যয় করেছিলেন। আদালত তাকে একমাসের জেল দেন।
সঙ্গে ১০ হাজার ডলার জরিমানাও হয়েছিল। নির্বাচনকে প্রার্থীদের কালো টাকার প্রভাব মুক্ত করতে ব্যয়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। যাতে টাকাওয়ালা কোনো প্রার্থী বেশি টাকা খরচ করে টাকা কম এমন প্রার্থীদের প্রচারণায় প্রভাবিত করতে না পারেন।
কিছু রাজনৈতিক দল মনে করে, নির্বাচনী ব্যয়কে এত কমিয়ে রাখার যুক্তি নেই। কারণ সবাই নির্ধারিত সীমার অনেক বেশি ব্যয় করেন। আর নির্বাচন কমিশন তা জেনেও চুপ করে থাকে। কিংবা তাদের দেখার সেই সক্ষমতাও নেই।
টিআইবির এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রথম সংসদে ব্যবসায়ী এমপি ছিলেন ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আর এখন সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৯ শতাংশে। ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণেই এখন সংসদ চলে। তারা নির্বাচনে ব্যয়বৃদ্ধিতে প্রতিযোগিতায় নামবেন, এটাই স্বাভাবিক।
- ঝালকাঠিতে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খানের সাথে প্রার্থীদের মতবিনিময়
- বারবার পানি পিপাসা লাগা কোনো রোগের লক্ষণ নয় তো?
- গাছপাকা নাকি কৃত্রিমভাবে পাকানো আম চিনবেন যেভাবে
- দই দিয়ে রাঁধুন পটলের বিশেষ পদ
- যেভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করলে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে
- বাকশাল সদস্য হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান: কাদের
- রাঙ্গামাটিতে সশস্ত্র হামলায় ইউপিডিএফের কর্মীসহ নিহত ২
- নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ২০৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
- শিক্ষার্থীর শ্বাসনালীতে আটকে যাওয়া বাইন মাছ বের হলো অপারেশন করে
- অভিযান শুরু হলে পাহাড়ে অস্ত্র-গোলা লুকিয়ে সমতলে আসেন রহিম
- কান কর্তৃপক্ষের বিতর্কিত আচরণ, নাম নেই ঐশ্বরিয়ার!
- টেকনাফে হচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্র্যাস্ট ব্যাংকের শাখায় আগুন
- ৭২ ঘণ্টার মধ্যে লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগানোর কড়া নির্দেশ পুলিশের
- ধর্মান্ধরা সমাজকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী
- নিয়ন্ত্রণে এসেছে কারওয়ান বাজারের আগুন
- স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা চাইলেন
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ফলেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেয়েছে
- স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ২২বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩বছর বয়সি স্ত্রী
- শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে চায়না দুয়ারী জাল ধ্বংস
- মুলাদী ও হিজলা উপজেলার ৬০ শতাংশ ভোটকেন্দ্রই অতি গুরুত্বপূর্ণ
- প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আগৈলঝাড়ায় শোভাযাত্রা
- ভোলায় পাঙ্গাস মাছের অবৈধ পোনা শিকারের ৫টি চাই ধ্বংস
- ভোলায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- কেউ হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী
- ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদধারীদের বিরুদ্ধে আসতে পারে আইনি ব্যবস্থা
- এডিপি: সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে যে ১০ প্রকল্প
- উন্নয়ন রূপকল্পের অন্যতম পথিকৃৎ শেখ হাসিনা : ধর্মমন্ত্রী
- সৌদি গেলেন ২৭ হাজার হজযাত্রী
- বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দিয়ে উদ্বোধন হচ্ছে মডিউলার স্টেডিয়াম
- ৭১ বছর পর সূর্যের কাছে আসছে এই ধূমকেতু, দেখা যাবে বাংলাদেশ থেকেও
- জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ
- র্যাবের অভিযানে শেবাচিম থেকে দালাল চক্রের ২৫ সদস্য আটক
- বরিশাল প্লানেট পার্কের উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করেন সিটি মেয়র
- দফায় দফায় সংঘর্ষ বেধেছে বাস-থ্রি-হুইলার শ্রমিকদের সাথে
- খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- কুরিয়ার সার্ভিসের ডেলিভারি বয় সেজে গাঁজা বিক্রি, যুবক আটক
- বরিশালে চুরি হওয়া মোটরসাইকেল সহ ৬ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আটক
- বরিশালে টিউবওয়েলে উঠছে না পানি, চরম দুর্ভোগে মানুষ
- ২০২৫ সালের মধ্যে শিশু শ্রম শূন্যের কোটায় আনা হবে
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- প্রস্রাবের যে সমস্যা মূত্রথলির রোগের লক্ষণ
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বরিশাল সদরে মালেক ও বাকেরগঞ্জে রাজীব নির্বাচিত
- প্রধানমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সেভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে
- স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার ফেসবুকে পিস্তলের ছবি দিয়ে হুমকির অভিযোগ
- চোখের রং দেখে বুঝে নিন কোনো রোগের ঝুঁকি আছে কি না
- আজ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শুরু
- গরমে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়লে দ্রুত যা করবেন