• রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
কেউ হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে ছেলেরা কেন কিশোর গ্যাংয়ে জড়াচ্ছে কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন নতুন প্রজন্ম গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার যত ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্ররা পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসির ফল হস্তান্তর জলাধার ঠিক রেখে স্থাপনা নির্মাণে প্রকৌশলীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে টেকসই কৌশল উদ্ভাবনের আহ্বান যে পরিকল্পনা হউক, সেটা পরিবেশবান্ধব হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

৪০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে ময়মনসিংহে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০২০  

ময়মনসিংহে ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দ্বৈত জ্বালানি সংযোজিত চক্র বিদ্যুৎ কেন্দ্র (গ্যাস/এলএনজি) স্থাপনে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এমন তথ্য দিয়ে মঙ্গলবার বিকেলে ময়মনসিংহের ডিসি মিজানুর রহমান নিজ ফেসবুক ওয়ালে একটি স্ট্যাটাস দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতাও জানানো হয় ওই স্ট্যাটাসে।

পরে মঙ্গলবার রাতে মুঠোফোনে ডিসি মিজানুর রহমান জানান, সরকারের গঠিত সার্চ কমিটির প্রস্তাব অনুযায়ী ময়মনসিংহে ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দ্বৈত জ্বালানি সংযোজিত চক্রের নতুন একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এটি স্থাপনের জন্য ১৫ থেকে ২০ একর জমির প্রয়োজন হবে। এর জন্য কত টাকা ব্যায় হবে তা এখনো জানা যায়নি। কেন্দ্রটি নির্মাণের কয়েক মাসের মধ্যেই জমি অধিগ্রহণ করা হবে। 

তিনি আরো জানান, বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ হলে এ এলাকার শিল্প কারখানায় বিদ্যুতের ঘাটতি থাকবে না। একটি টারবাইন চলবে প্রাকৃতিক গ্যাসের মাধ্যমে, যেটি দিয়ে সর্বোচ্চ ২৭২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে। আর প্রথম টারবাইন থেকে নির্গত তাপের মাধ্যমে তৈরি হওয়া বাষ্প দিয়ে আরো ১৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।