• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

ইসরায়েলি অভিযানে আল কায়েদার জ্যেষ্ঠ নেতা নিহত

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০২০  

ইরানে ইসরায়েলের গোপন অভিযানে আল কায়েদার সেকেন্ড ইন কমান্ড নিহত হয়েছেন বলে নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। নিহত ওই নেতা ১৯৯৮ সালে আফ্রিকায় যুক্তরাষ্ট্রের দুটি দূতাবাসে হামলা চালানোর হোতা হিসেবে কাজ করেছিলেন বলে অভিযোগ ছিল।

নিহত আল কায়েদা নেতার নাম আব্দুল্লাহ আহমেদ আব্দুল্লাহ। তিনি আবু মুহাম্মাদ আল-মাসরি নামেও পরিচিত ছিলেন।

আগস্টে ইসরায়েলি অভিযানে নিহত হলেও নিউ ইয়র্ক টাইমস মারফত ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে শুক্রবার।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদপত্রটির প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ৭ আগস্ট তেহরানের রাস্তায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী গুলি করে আবু মুহাম্মাদ আল-মাসরিকে হত্যা করে।

মাসরিকে আল কায়েদার বর্তমান শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির উত্তরসূরি হিসেবে ভাবা হচ্ছিল। আগস্টের শুরুতে তার মৃত্যু হলেও বিষয়টি নিয়ে এখনও তারা গোপনীয়তা রক্ষা করে চলছে।

মিসরীয় বংশোদ্ভুত মাসরিকে হত্যার পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হস্তক্ষেপ রয়েছে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস।

তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, মাসরি ও আল কায়েদার শীর্ষ পর্যায়ের আরও নেতাকে বছরের পর বছর ধরে নজরে রাখছিল যুক্তরাষ্ট্র।

মাসরির মৃত্যুর বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেনি আল কায়েদা। ইরান সরকারও বিষয়টি নিয়ে গোপনীয়তা অবলম্বন করছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, এ ব্যাপারে নিউ ইয়র্ক টাইমসের করা প্রতিবেদনের সত্যতা নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি নন। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততা আছে কিনা, তাও বলতে চান না তিনি।

বিষয়টি নিয়ে হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল থেকেও তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আল কায়েদার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা নেতা মাসরিকে তার মেয়েসহ হত্যা করা হয়। তার বিধবা কন্যা আল কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনের ছেলে হামজা বিন লাদেনের স্ত্রী ছিলেন।