• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নেপাল

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০  

নেপালে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। দেশটির ভূমিকম্প কেন্দ্র জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৪। স্থানীয় সময় বুধবার সকালে রাজধানী কাঠমান্ডুর কাছে ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছে।

ভূমিকম্পটির উপকেন্দ্র ছিল রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে ৪৮ কিলোমিটার পূর্বে। স্থানীয় সময় সকাল ৫টা ৪ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

ভূমিকম্পের সময় রাজধানী কাঠমান্ডুতে প্রচন্ড কম্পন অনুভূত হয়েছে। ফলে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা এখনো ভূমিকম্প থেকে কোনো ক্ষয়-ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাননি। রাজধানী কাঠমান্ডুর পূর্বাঞ্চলীয় রামচি এলাকায় ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছে। ওই এলাকা চীনের তিব্বত সীমান্তের কাছে অবস্থিত।

প্রসঙ্গত, করোনা সংকটের মধ্যে ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিলের ভয়াবহ স্মৃতি ফিরলো নেপালে। যদিও পাঁচ বছর আগের সেই ভূমিকম্প ছিল অনেক বেশি শক্তিশালী। রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হন। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এই সিন্ধুপালচকে।