• শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

এই খাবারগুলোই অকালমৃত্যুর কারণ!

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৭ নভেম্বর ২০১৯  

বাঁচার জন্যই খাওয়া। কিন্তু জানেন কি, এই খাওয়াই আবার মৃত্যুর কারণ হয়। কারণ কিছু খাবার আছে যা অকালমৃত্যু ডেকে আনছে। তাই খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সচেতন হতে হবে।

এক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, প্রতিবছর এক কোটিরও বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে শুধু খাবারের কারণেই।

ল্যানসেটে প্রকাশিত এক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, দৈনন্দিন যে খাদ্য তালিকা সেটিই ধূমপানের চেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটায়। বিশ্বব্যাপী প্রতি পাঁচটি মৃত্যুর মধ্যে একটির জন্য এই ডায়েট বা খাবারই দায়ী।

লবণ রুটি, সস বা মাংস যে খাবারের সঙ্গে খাওয়া হোক না কেন? এই খাবার জীবনের আয়ু কমিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

গবেষকরা বলছেন, নিম্নমানের খাদ্যাভ্যাস হৃদযন্ত্রের ক্ষতি করছে বা ক্যান্সারের কারণ হচ্ছে।

দ্য গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজেস স্টাডি হল গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যবেক্ষণ, যেখানে দেখানো হয়েছে কিভাবে বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তে মানুষ মারা যাচ্ছে। বিপজ্জনক খাদ্য হিসেবে যে সব উপাদানের কথা বলা হচ্ছে সেগুলো হলো –

১. অতিরিক্ত লবণ- ৩০ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ।

২. কম দানাদার শস্য খাওয়া- ৩০ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ।

৩. ফল-মূল কম খাওয়া- ২০ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ।

৪. বাদাম, বীজ, শাক-সবজি, সামুদ্রিক থেকে পাওয়া ওমেগা-৩ এবং আঁশ জাতীয় খাবারের পরিমাণ কম হওয়াটাও মৃত্যুর বড় কারণগুলোর অন্যতম।

ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিস্টোফার মুরে বলেন, ডায়েটকেই আমরা স্বাস্থ্যের অন্যতম প্রধান পরিচালক হিসেবে পেয়েছি। এটা সত্যিই অনেক গভীর।

১ কোটি ১০ লাখ ডায়েট সম্পর্কিত মৃত্যুর মধ্যে ১ কোটির মৃত্যু হচ্ছে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে। অতিরিক্ত লবণ উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় যা স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। হার্টে ও রক্ত বহনকারী ধমনীর ওপর লবণের প্রভাব পড়ে সরাসরি যা হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধের ঝুঁকি তৈরি করে।

পরামর্শ
প্রফেসর মারে বলছেন, কোয়ালিটি ডায়েট হল আসল কথা, আপনার ওজন কত সেটা এখানে বিবেচ্য নয়। তিনি সবজি, আঁশজাতীয় খাবার ও ফল-মূল খাওয়া বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন।