• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

বছরে রোগে ভুগে মৃত্যুর ৯ শতাংশই ফুসফুসব্যাধি সংক্রান্ত

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৬ নভেম্বর ২০১৯  


বাংলাদেশে প্রতি বছর রোগে ভুগে মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ৮.৬৯ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৬৮ হাজার ৪৬২ জন ফুসফুস সংক্রান্ত ব্যাধির কারণে মারা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 
বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশন (বিএলএফ) আয়োজিত ‘পালমোকন- ২০১৯’  শীর্ষক  ৬ষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। 
বিশেষজ্ঞরা জানান, দেশে প্রতি বছর শুধুমাত্র অ্যাজমা রোগেই আক্রান্ত হয় প্রায় ৭০ লাখ মানুষ। এছাড়া প্রায় ৭০ হাজার টিবি রোগী এ সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হয়। ফলে শ্বসনতন্ত্র বা শ্বাসতন্ত্রসংক্রান্ত রোগব্যাধিকে দেশের অন্যতম বড় স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করেন বিশেষজ্ঞরা। এ সমস্যা মোকাবিলায় জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তারা। 
বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, আমাদের দেশে বায়ুদূষণ, তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ফুসফসের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। 
বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৮টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৩ শ’ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এ সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন। ৩ দিনব্যাপী এ সম্মেলন শেষ হবে ৮ নভেম্বর। সম্মেলনকালে বিভিন্ন কর্মশালা ও বিজ্ঞাভিত্তিক সেশন অনুষ্ঠিত হবে। 
আয়োজকরা আশা প্রকাশ করে, সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা তাদের গবেষণা ও ক্লিনিক্যাল অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে ফুসফুস সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে আরো কার্যকর ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে। তারা চায়, ফুসফুসের স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি ও পালমোনলজি বিষয়ে সর্বশেষ গবেষণার ফলাফল দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে যাক। 
বিএলএফ’র সভাপতি প্রফেসর মো. আলী হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. আসিফ মুজতবা আহমেদ, প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য প্রফেসর মো. রুহুল আমীন, পালমোকন’র কংগ্রেস চেয়ার প্রফেসর মো. রশিদুল হাসান প্রমুখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।