• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

মাত্র ১ ইউরোতে বাড়ি মিলছে ইতালিতে!

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০২১  

মহামারি করোনাভাইরাস দিন দিন সংক্রমণের ধরন বদলিয়ে আগের থেকে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে। দেশে দেশে কোয়ারেন্টাইন রুলে পরিবর্তন হচ্ছে। তবে ইতালিতে একটি জিনিস আগের মতোই রয়েছে।

সেটি হচ্ছে এক কাপ কফির দামে গোটা একটি বাড়ি মিলছে দেশটিতে। দেশটির ক্যাস্টিগলিওনি ডি সিসিলিয়া শহরে কর্তৃপক্ষ মাত্র এক ইউরোতে বাড়ি বিক্রির জন্য ক্রেতা খুঁজছেন। যা বাংলাদেশি টাকায় মাত্র ১০২ টাকা। তবুও ক্রেতাদের সাড়া মিলছে না তেমন একটা।

ইতালির ইটনা পর্বতের ঢালে অনিন্দ্যসুন্দর এই শহরে এ ধরনের ৯০০ পরিত্যক্ত বাড়ি আছে যেগুলো পানির দরে বিক্রি করে শহরটিকে ফের জমজমাট করার পরিকল্পনা করছে কর্তৃপক্ষ।

 

শহরের মেয়র এন্টোনিও কামারডা বলেন, আগে শহরটির লোকসংখ্যা ১৪ থেকে ১৫ হাজার ছিল। কিন্তু কমতে কমতে এখন ৩ হাজারে এসে ঠেকেছে। তাই লোকসংখ্যা বাড়ানোর জন্য এই প্রচেষ্টা।

প্রশ্ন উঠতে পারে এত সুন্দর লোকেশনে অবস্থিত বাড়িগুলো কেন ছেড়ে চলে গেছে এর পূর্বের মালিকরা। আসল বিষয় হলো পর্যটকদের বেড়ানোর জন্য এ ধরনের স্থান আকর্ষণীয় হলেও দীর্ঘমেয়াদে এখানে থাকা আসলেই কষ্টকর। কারণ জমানো অর্থ এখানে এনে খরচ করতে থাকলে তা একদিন শেষ হবেই।

এই এলাকাতে ভালো কোনো উপার্জনের ব্যবস্থা নেই। তাই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একটানা অনেকদিন এখানে থাকতে চায় না কেউ। অনেকে বাড়ি বিক্রি করে আবার অনেকে স্রেফ ফেলে রেখে চলে গেছে যেসব শহরে লোকজন বেশি আছে এবং ভালো উপার্জনের ব্যবস্থা আছে।

এখানে যেসব বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত থাকার কারণে বসবাসের অযোগ্য হয়ে গেছে সেগুলোই ১ ইউরোতে দেয়া হচ্ছে। এগুলো সংস্কার করতে এর ক্রেতাকে আরও অনেক অর্থ খরচ করতে হবে। তাই আগ্রহ দেখাচ্ছে না বেশিরভাগ লোক। সূত্র: সিএনএন।