• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

চীন-রাশিয়া চাইলেই রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান সম্ভব: মোমেন

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৫ অক্টোবর ২০২১  

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘জাতিসংঘের স্থায়ী সদস্য পাঁচটি দেশ তথা নিরাপত্তা পরিষদের ভেটোর কারণেই রোহিঙ্গা সমস্যা ঝুলে আছে। চীন ও রাশিয়া চাইলেই এ সমস্যা সমাধান সম্ভব।’ রোববার (২৪ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ঢাকাবাসী আয়োজিত ‘জাতিসংঘ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পরাশক্তিরা যদি কোনো বিষয়ে আপত্তি করে, তখন জাতিসংঘের কিছুই করার থাকে না। তাদের কারণে আমাদের রোহিঙ্গা সমস্যা, ওদিকে ফিলিস্তিনের সমস্যা ঝুলেই আছে।’

তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের নিজের কোনো শক্তি নেই। সদস্য দেশগুলোর কাছ থেকেই তাদের শক্তি। সেই কারণে আমরা রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঝুলে আছি। আমরা আশা করি, আগামীতে যারা এটিকে ঝুলিয়ে রেখেছে, বিশেষ করে রাশিয়া ও চীন, তারা সদয় হলেই এ সমস্যার সমাধান হবে।’

জাতিসংঘকে জনস্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মোমেন বলেন, ‘আমরা এমন এক জাতিসংঘ চাই, যারা শুধু পাঁচ দেশের জন্য কাজ করে না। তারা সমগ্র বিশ্বের জন্য কাজ করবে। প্রত্যেক দেশই যেন অন্য দেশের বিরুদ্ধে ভেটো দিতে পারে। কিন্তু সিকিউরিটি কাউন্সিলে পাঁচটি দেশই মাতব্বর। জাতিসংঘকে আরও শক্তিশালী করতে হবে, জনসম্পৃক্ত করতে হবে। কারণ এটি হলো মানুষের মুখপাত্র। প্রতিষ্ঠানটির বিশ্ব নেতৃত্বের মুখপাত্র হওয়া উচিত। গুটিকয়েক দেশের মুখপাত্র হওয়া উচিত নয়।’

জাতিসংঘে বাংলাদেশর অবস্থান আরও শক্তিশালী করার আশাবাদ ব্যক্ত করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাতিসংঘকে যথেষ্ট সহযোগিতা করছি। দুঃখের বিষয়, জাতিসংঘের নেতৃত্বে বাংলাদেশের এখনো খুব বেশি অগ্রসর হয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কারণে আমি জাতিসংঘে ছয় বছর ছিলাম। এ ছয় বছরে আমরা ৫২টি প্রতিষ্ঠানে নির্বাচিত হয়েছি, কোনোটিতে হারিনি। তার কারণ একটাই, তা হলে বঙ্গবন্ধুর সেই পলিসি। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়। কিন্তু বিভিন্ন পজিশনে, তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় আমাদের উপস্থিতিটা কম। এখন আমাদের সময় এসেছে, প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে।’