• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

স্পেসএক্সের আকাশযানে চাঁদে যাবে নাসার বিজ্ঞানীরা

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২১  

মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা তাদের আগামী চন্দ্রাভিযানের আকাশযান নির্মাণ করার দায়িত্ব দিয়েছে স্পেসএক্স-কে।

বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এ দশকের শেষ দিকে আর্টেমিস নামে এক অভিযানের অংশ হিসেবে চাঁদে মানুষ পাঠাবে নাসা। সেই অভিযানের পুরুষ এবং নারী নভোচারী স্পেসএক্স-এর আকাশযানে করে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করবে।

স্পেসএক্স হচ্ছে ধনকুবের ব্যবসায়ী ইলন মাস্কের রকেট নির্মাতা কোম্পানি। আকাশযানের মুন ল্যান্ডারটি স্পেসএক্স এর স্টারশিপ ক্রাপ্টের আদলে তৈরি করা হবে, এটি দক্ষিণ টেক্সাসের একটি সাইটে পরীক্ষা করা হচ্ছে। নতুন আকাশযানটি হিউম্যান ল্যান্ডিং সিস্টেম (এইচএলএস) নামে পরিচিতি পাবে।

এ যানটি মূলত চাঁদের কক্ষপথে থাকা মূল মহাকাশযান থেকে নভোচারীদের চাঁদের মাটিতে নামানো এবং সেখান থেকে আবার মূল যানে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার কাজটি করবে। এতে থাকবে একটি কেবিন-আর দুটি 'এয়ার লক', যার মাধ্যমে নভোচারীরা চাঁদের মাটিতে হাঁটাচলার জন্য বেরুতে পারবেন।

নাসার এই প্রজেক্ট পেতে ইলন মাস্ককে জেফ বেজোসের অ্যামাজনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হয়েছে। নাসা ও স্পেসএক্স-এর মধ্যে ২.৮৯ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি হয়েছে।

নাসা বিবৃতিতে বলেছে, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে নাসা এবং আমাদের অংশীদাররা ২১ শতকের প্রথম ক্রুদের চাঁদে অবতরণ করাবে।

ইলন মাস্কের স্পেসএক্স বহুদিন ধরেই স্টারশিপ নামে মহাকাশগামী রকেট-যান তৈরির কর্মসূচি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। কল্পবিজ্ঞান কাহিনিগুলোতে যে ধরনের গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে ঘুরে বেড়ানো মহাকাশযানের কথা বলা হয়-সেই ভাবনা থেকেই এই স্টারশিপ তৈরি হচ্ছে। এর দীর্ঘমেয়াদি উদ্দেশ্য মঙ্গলগ্রহে মানুষের আবাস প্রতিষ্ঠা। তবে নাসার জন্য যে চন্দ্রযানটি স্পেসএক্স তৈরি করবে তার কাজ হবে ভিন্ন ধরনের। নাসা মনে করছে তার অভিজ্ঞতাই এক্ষেত্রে সফলতা এনে দেবে।

নাসা এই মিশনে নামছে  আর্টেমিস প্রোগ্রামের অধীনে। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে এটি শুরু হয়েছিল। ২০২৪ সালের মধ্যে সংস্থাটি চাঁদে আবার মানুষ পাঠাতে চায়।