• শনিবার ১১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৮ ১৪৩১

  • || ০২ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
প্রতিটি মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল করতে সরকার কাজ করছে ড. ওয়াজেদ মিয়া অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, সীমিত আয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে

ঘরে এসি ও ফ্যান একসঙ্গে চালালে কী হয়?

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৮ এপ্রিল ২০২৪  

তীব্র দাবদাহে নাকাল পুরো দেশের মানুষ। তাপমাত্রা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। একটু স্বস্তি পেতে ঘরে এসি ব্যবহার করছেন। অনেকে আবার বেশি আরাম পেতে ঘরে এসি এবং ফ্যান একসঙ্গে চালিয়ে রাখেন।

আসলে অনেকে বিশ্বাস করেন যে, এসি আর সিলিং ফ্যান একসঙ্গে চালালে ঘরের ঠান্ডা হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। গরম লাগলে সবাই প্রথমে এসি অন করেন। আর তার সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালিয়ে দিলে ঘর কিন্তু তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়ে যায়। ফলে দ্রুত স্বস্তি মেলে। সব মিলিয়ে বিদ্যুতের বিলও অনেকাংশে কমে যায়।

সাধারণ মানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গরমের সময় আশপাশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা হলে আমাদের দেহ ঘাম নির্গত করে ঠান্ডা থাকে। আর্দ্রতার মাত্রা কম থাকলেই শুধু এটা হয়ে থাকে। কিন্তু আর্দ্রতার মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘাম সেভাবে কাজ করে না। ফলে আমরা অস্বস্তিতে পড়ি। কারণ বাতাসে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা থাকার ফলে আমাদের দেহ থেকে যে পানি নির্গত হয়, তা শোষণ করতে দেরি হয়, কিংবা তা শোষণ করতে পারে না। আর এখানেই সাহায্য করে ফ্যান।

যদিও ফ্যান আশপাশটা ঠান্ডা করতে পারে না। তবুও ফ্যান থেকে নির্গত যে বাতাস এটি ঠেলে দেয়, তা ত্বক থেকে গরম বাতাস অপসারণ করতে এবং ঘামের বাষ্পীভবনে সহায়তা করে। এমনকী পরিস্থিতি আরামদায়ক করে তোলে।

সেই একই রকম ভাবে এসির সঙ্গে একটি সিলিং ফ্যান ব্যবহার করলে ঘরের গরম বাতাস বেরিয়ে যাবে। আর এসির কারণে চারপাশের পরিবেশও দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে। এর জন্য অবশ্য একটা ট্রিক অবলম্বন করতে হবে। সেটা হলো এসির তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করা উচিত।

এই তাপমাত্রায় রাখা এসি এবং সিলিং ফ্যান একসঙ্গে কাজ করলে ঘরের তাপমাত্রা হবে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সেট করা এসি-র মতো। এছাড়াও এসির সঙ্গে ফ্যান ব্যবহার করলে ইলেকট্রিসিটি বিলও প্রায় ১২-২০ শতাংশ সাশ্রয় হবে।