• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী

অক্টোবরেই ইউরোপ ছাড়বে ব্রিটিশ সরকার

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০১৯  

আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ইউরোপ ছাড়তে বদ্ধপরিকর ব্রিটিশ সরকার। সোমবার পার্লামেন্টের নতুন অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। ব্রেক্সিটের পর ইউরোপীয় অভিবাসীদের জন্য নতুন আইন প্রনয়ণেরও ঘোষণা দেন তিনি। পরে এক বিবৃতিতে চলমান অচলাবস্থা থেকে ব্রিটিশদের মুক্ত করার অঙ্গীকার করেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

ব্রেক্সিট ইস্যুতে চলমান অচলাবস্থার মধ্যেই সোমবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভাষণ দেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এসময় রানির সঙ্গী হন তার বড় ছেলে প্রিন্স চার্লস। বাসভবন বাকিংহাম প্যালেস থেকে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে পার্লামেন্টে পৌঁছান তারা। পার্লামেন্টে দেয়া ৯ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের ভাষণে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি যুক্তরাজ্যের ইউরোপ ত্যাগের বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন রানি।


ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ বলেন, ৩১শে অক্টোবরের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগের বিষয়কে ব্রিটিশ সরকার সর্বাধিক প্রাধান্য দিয়ে আসছে। মুক্ত বাণিজ্য ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে ইইউ-এর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করছে সরকার।

ভাষণে ব্রেক্সিট কার্যকরের পর ব্রিটেনে বসবাসরত ৩৪ লাখ ইউরোপীয় নাগরিকের জন্য নতুন আইন প্রনয়ণের ঘোষণা দেন রানি।

নতুন অভিবাসন আইনে উন্মুক্ত চলাফেরার অবসান ঘটবে। একইসঙ্গে স্বচ্ছ, আধুনিক এবং বৈশ্বিক অভিবাসন ব্যবস্থা চালু হবে। যুক্তরাজ্যের উন্নয়নে যেসব ইউরোপীয় নাগরিক অবদান রাখছেন তাদের ব্রিটেনে থাকার অধিকার আছে। নতুন আইনে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে।

ব্রিটেনের সঙ্গে নর্দান আয়াল্যান্ডের সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিয়ে মতানৈক্যের কারণে কার্যকর হচ্ছে না বেক্সিট। রানির ভাষণের পর দেয়া বিবৃতিতে দ্রুত ব্রেক্সিট নিয়ে সৃষ্টি সমস্যা সমাধানের অঙ্গীকার করেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।