• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী

নিদ্রাহীনতায় মস্তিস্কের ক্ষয় হতে থাকে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৯  

পর্যাপ্ত না ঘুমানো অভ্যাসে পরিণত হলে কিংবা নিদ্রাহীনতার সমস্যা থাকলে সবার আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় মানুষের মস্তিষ্ক। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মস্তিষ্কে পরিচ্ছন্নতার একটা স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা রয়েছে। স্বাভাবিক অবস্থায় মস্তিষ্ক নিজেই নিজের কোষগুলো থেকে ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করে। প্রয়োজন মতো না ঘুমালে এই সিস্টেম কাজ করে না। ময়লা জমে একে একে মরে যেতে থাকে মস্তিষ্কের কোষগুলো। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। 

মানুষের মস্তিষ্কে গ্লিয়াল নামের এক ধরনের সেল আছে। এরাই ব্রেনের কেয়ারটেকার, মস্তিস্কের কোষগুলোর যত্ন নেয় এরাই। মাথায় কোনও আঘাত পেলে এই সেলগুলো প্রথম সক্রিয় হয়ে আঘাত সামাল দেয়ার চেষ্টা করে। সব রকম ভাবেই গ্লিয়াল সেলগুলো ব্রেইনের অন্য কোষগুলো সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখার কাজে নিয়োজিত থাকে। চারজন বিজ্ঞানী গবেষণা করে বের করেছেন, ক্রমাগত নির্ঘুম থাকলে তারা আকৃতির এই সেলগুলোই ব্রেইনের সুস্থ কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে। আর এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে ধারাহিকভাবে। মিশেল ব্যালেসি, লুইসা ডি ভিভো, মাত্তিয়া চিনি ও চিয়ারা চিরেলি ৪ বিজ্ঞানী ঘুম নিয়ে এই পরীক্ষা চালিয়েছেন ইঁদুরের ওপর।

ইঁদুরদের তিনটি দলে ভাগ করে তারা এই গবেষণা চালান। প্রথম দলের ইঁদুরদের ইচ্ছেমতো ঘুমাতে দেয়া হয়। দ্বিতীয় দলকে তাদের আট ঘণ্টা বেশি জেগে থাকতে দেয়া হয় আর তৃতীয় দলকে পাঁচদিন ঠিকমতো ঘুমাতেই দেয়া হয়নি। বিজ্ঞানীরা দেখেন, ঘুমাতে না পারা ইঁদুরদের মস্তিষ্কে বিরূপ প্রভাব পড়েছে।