• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

টিবি রোগের ঝুঁকি বেশি কাদের? কোন লক্ষণে সতর্ক হবেন?

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৭ জানুয়ারি ২০২৪  

টিবি রোগের নাম শুনলে সবাই ভয়ে আঁতকে ওঠেন। টিউবারকিউলোসিস বা টিবিতে প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হন। এমনকি এই রোগে মৃত্যুর সংখ্যাও অনেকটাই।

তবে এই রোগের মোকাবিলায় একটি নতুন লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে টিবি রোগের প্রকোপ কমানোর লক্ষ্য নিয়ে বিশ্বের দেশগুলো।

টিবি আসলে কী?

টিবি হলো ব্যাকটেরিয়াঘটিত। এই রোগের ব্যকটেরিয়া হলো মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস। প্রাথমিকভাবে টিবি রোগ ফুসফুসে একটি সংক্রমণের আকারে থাকে। সেই সংক্রমণ বাড়তে বাড়তেই রোগের আকার নেয়।

তবে নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, এই সুপ্ত টিবি সংক্রমণ থেকে রোগ হতে পারে কি না তা বোঝা যাবে নতুন এক পরীক্ষায়। সেটি বোঝা গেলে নির্দিষ্ট সময় থেকেই রোগীর চিকিৎসা শুরু করতে পারবেন চিকিৎসকরা।

ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেলথ অ্যান্ড কেয়ার রিসার্চ, ইউনিভার্সিটি অব লেসেস্টার ও বায়োমেডিকাল রিসার্চ সেন্টারের গবেষকরা মিলে এই নতুন পদ্ধতি খুঁজে বের করেছেন।

এই গবেষণার মুখ্য গবেষক প্রণবাশিষ হালদার সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, বর্তমানে যে ধরনের পরীক্ষাগুলো বাজারে উপলব্ধ, সেগুলো মূলত ত্বক বা রক্তের পরীক্ষা।

এই পরীক্ষায় কাদের টিবি হওয়ার ঝুঁকি আছে, তা বোঝা যায়। তবে কাদের মধ্যে এই রোগের ঝুঁকি বেশি আর কাদের মধ্যে কম, সে পার্থক্য করা যায় না। নতুন পদ্ধতিতে কাদের ঝুঁকি বেশি তা বুঝতে সুবিধা হবে।

তার মতে, টিবি রোগের হার কমাতে হলে টার্গেটেড ট্রিটমেন্ট বেশি দরকার। আর রোগের ঝুঁকি কাদের বেশি তা জানা গেলে কাদের চিকিৎসা দরকার তা বোঝা সহজ হয়।

কী সেই পরীক্ষা?

সাধারণত পিইটি-সিটি ও রক্তপরীক্ষা করে টিবি রোগ শনাক্ত করা হয়। তবে এই নয়া পদ্ধতিতে অ্যাক্টিফাজ নামের একটি বিশেষ পরীক্ষা করা হয়েছে। অ্যাক্টিফাজ আসলে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়োফাজ অ্যাসে পরীক্ষা।
ব্যাকটেরিয়োফাজ খুঁজে খুঁজে ব্যাকটেরিয়াকেই আক্রমণ করে। এর ফলে টিবি ব্যাকটেরিয়ার ডিএনএকে শনাক্ত করা সহজ হয়ে যায়। যা অন্য পদ্ধতিতে করা মুশকিল।