• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী

এবার জঙ্গীদের পক্ষে তাসনিম, সামি ও হাসিনুর

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০২২  

মার্কিণ যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা বিশ্ব যখন জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে তখন মানুষরূপী কিছু কীট যেমন-তাসনিম খলিল, জুলকারনাইন সামি এবং হাসিনুর রহমান জঙ্গীদের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। এরা একেকজন ক্ষুদে ওসামা-বিন-লাদেন কিংবা সিরাজউদ্দিন হাক্কানী। কদিন আগে মার্কিণ যুক্তরাষ্ট্র নিনজা মিসাইল ছুঁড়ে আফগানিস্থানের কাবুলে আল-কায়েদা নেতা আইমান-আল-জাওয়াহিরিকে খন্ড-বিখন্ড করেছে। এর আগে আবু বকর আল বাগদাদী এবং ওসামা বিন লাদেনকে একই পদ্ধতিতে নির্মূল করা হয়েছে। এসব কি মানবাধিকার লংঘন? সন্ত্রাসবিরোধী এসব অভিযানের বিরুদ্ধে পৃথিবীর কোথাও গিয়ে কি নালিশ করা যাবে? অবশ্যই না। কারন পৃথিবীকে নিরাপদ রাখার স্বার্থে এদের কে নির্মূল করা জরুরী ছিলো। অথচ বাংলাদেশে যখন হাসিনুর, শেখ মোহাম্মদ সেলিমসহ জঙ্গীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় তখন তাসনিম খলিল কিংবা জুলকারনায়েন সায়ের সামির গাঁ জ্বলে কেন?

ইংরেজিতে একটি শব্দ আছে, “HEARSAY’’ যা বাংলায়ে অনুবাদ করলে দাঁড়ায় “কানকথা’’। পৃথিবীর কোনো সভ্য সমাজে কানকথা’র পাঁচ পয়সার মূল্য নেই। কিন্তু তাসনিম খলিল, সামি এবং ওই গোত্রের দূর্বৃত্তরা কানকথা বানায়, কানকথা ছড়ায় এবং কানকথা’র উপর ভিত্তি করে বিশ্ববাসীকে বেকুব বানানোর অপতৎপরতা চালায়।

তাসনিম খলিল গং-রা নাটক বানিয়ে, বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এসব যারা দেখে এবং দেখে লাফায় তার সবাই গন্ডমূর্খ। বিদেশীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাসনিম খলিল গ্যাং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে যার প্রমান আছে। ওদের মিশন যুদ্ধ অপরাধীদের ক্ষমতায় বসিয়ে বাংলাদেশকে আফগানিস্থান বা পাকিস্তান বানিয়ে দেয়া। তাসনিম খলিলদের গুজবের কারখানায় বানোয়াট তথ্য দিয়ে যারা দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এদের এক্ষুনি খুঁজে বের করতে হবে। গুজব ছড়ানো ইউটিউব চ্যানেল এবং ফেসবুক একাউন্টগুলো বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে হবে। এটা করা খুব বেশি কঠিন কাজ নয়।