• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

‘ইন্দো প্যাসিফিকে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগ পরিপূরক’

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০১৯  

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চল ঘিরে চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে উদ্যোগ নিয়েছে, সেটা একে অপরের পরিপূরক। তাদের এই উদ্যোগে এই অঞ্চলের সব দেশই লাভবান হবে বলেও আশা ব্যক্ত করেন তিনি।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত ঢাকা গ্লোবাল ডায়লগে তিনি এ কথা বলেন।
ঢাকা গ্লোবাল ডায়লগে ‘ইন্দো প্যাসিফিক সংযোগ: অবকাঠামো ও প্রভাব’ শীর্ষক পর্বে বক্তব্য রাখেন প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চল ঘিরে চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে উদ্যোগ নিয়েছে, সেটা একে অপরের পরিপূরক। এখানে যুক্তরাষ্ট্রের নানা ইতিবাচক উদ্যোগ রয়েছে। আবার চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগও রয়েছে। এই অঞ্চলের দেশগুলোও এসব উদ্যোগে যুক্ত হয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগকে বাংলাদেশ গুরুত্ব দেয়। তবে প্রতিবেশী কোনো কোনো দেশ এটাকে গুরুত্ব নাও দিতে পারে। এনিয়ে বিভিন্ন দেশের ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে পারে। তবে এ বিষয়ে দৃষ্টি না সরিয়ে আরও বিস্তারিত  আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এ পর্বে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাশ,  ভারতের সংসদ সদস্য মনীষ তেওয়ারী, ফুদান ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মিনওয়াং লিন।

এর আগে সোমবার (১১ নভেম্বর) ঢাকা গ্লোবাল ডায়লগের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) ও ভারতের অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ওআরএফ) যৌথভাবে এই ডায়লগের আয়োজন করেছে। আগামী বুধবার (১৩ নভেম্বর) এই ডায়লগ শেষ হবে।