• বুধবার ০১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২১ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

চীনে ফের করোনার আঘাত, একদিনেই আক্রান্ত ৫৭

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ জুন ২০২০  

করোনা জ্বরে যখন কাঁপছে বিশ্ব, তখন সবকিছুতে স্বাভাবিক ভাইরাসটির উৎপত্তিস্থল চীন। গত এপ্রিলে নিয়ন্ত্রণে আসার পর ভাইরাসটির এবার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হেনেছে দেশটিতে। যেখানে একদিনেই শিকার হয়েছেন ৫৭ জন। 

গত বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে উৎপত্তি হওয়া ভাইরাসটি দ্রুত বিস্তার লাভ করায় এ বছরের প্রথমদিকে কঠোরভাবে লকডাউন পালনের নির্দেশ দেয় চীনা সরকার। এর সুফলও মিলেছে। কিন্তু, নিয়ন্ত্রণে আসার পর এবার দ্বিতীয় আঘাত হানতে যাচ্ছে করোনা। যার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাহিরে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।  

আজ রোবববার দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় কোন প্রাণহানি না ঘটলেও ৫৭ জনের শরীরে মিলেছে ভাইরাসটি। যার মধ্যে ৩৬ জনই স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত। তারা বেইজিংয়ের বাসিন্দা। স্থানীয় সংক্রমিত হওয়া আরও দু’জন উত্তরপূর্বের লিওনিং প্রদেশের। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেছেন, তারাও বেইজিংয়ে আক্রান্তদের সংস্পর্শে ছিলেন।

স্থানীয়ভাবে নতুন এই গুচ্ছ সংক্রমণের কারণে বেইজিংয়ের বেশ কিছু স্থান লকডাউন করা হয়েছে। বাজারের কাছাকাছি থাকা ১১টি আবাসিক এলাকার বাসিন্দাদের ঘরে থাকতে বলা হয়েছে। দুই মাস পর রাজধানীতে প্রথম করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

নতুন করে আক্রান্ত হওয়া বাকিরা বিদেশ থেকে এসেছেন। এতে করে চীনে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৮৩ হাজার ১৩২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রাণ গেছে ৪ হাজার ৬৩৪ জনের।