• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী

ইউরোপে আজ থেকে ঘড়ির কাঁটা ১ ঘণ্টা এগিয়ে যাচ্ছে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২০  

আজ থেকে ফ্রান্সসহ ইউরোপে ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা এগিয়ে যাচ্ছে। বছরে দুবার ডে লাইট সেভিং বা সূর্যের আলোর সুবিধাকে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে ইউরোপে ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা পরিবর্তন করা হয়। সে হিসেবে রবিবার দিবাগত রাত দুইটার সময় ঘড়ির কাঁটা তিনটার কাঁটায় এগিয়ে নেওয়া হবে।

প্রযুক্তিময় বর্তমান বাস্তবতায় ইন্টারনেট সংযুক্ত ঘড়ি, টেলিভিশন, এনড্রোয়েড় কিংবা আ্যাপল ডিভাইসে বা অন্য কোনো ধরনের স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এ সময় বদলে যাবে। এর ফলে বাংলাদেশের সাথে ইউরোপের সময় ব্যবধান পাঁচ ঘণ্টা থেকে কমে চার ঘণ্টা হয়ে যাবে।

দিনের আলোর অধিক ব্যবহারের লক্ষে ইউরোপে বছরে দুবার এ ডে লাইট সেভিং পদ্ধতি অনুসরণ করার জন্য ঘড়ির কাঁটা একবার এক ঘণ্টা সামনে ও আরেকবার এক ঘণ্টা পেছনে পরিবর্তন করা হয়। প্রতি গ্রীষ্ম ও শীতকালে সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয়ের ওপর এক ঘণ্টা পরিবর্তন করা হয়।

প্রথম মহাযুদ্ধের সময় আমেরিকা এবং ইউরোপের একাংশজুড়ে দিনের আলো সাশ্রয়ের জন্য ‘ডে লাইট সেভিং’ চালু হয়।
১৯১৬ সালে ফ্রান্স এ পদ্ধতি অনুসরণ শুরু করলেও ১৯৪৫ সালে আবার বাতিল করে দেয়। পরবর্তীতে ১৯৭৩ সাল থেকে ফ্রান্স আবার নতুন করে এ পদ্ধতি অনুসরণ  করে এবং ১৯৯৮ সালে ইউরোপ জুড়ে এ ডে লাইট সেভিং পদ্ধতি চালু করা হয়।