• বুধবার ০১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২১ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

২০ বছরে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের টার্গেট ৩০ হাজার মেগাওয়াট

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৫ মার্চ ২০২১  

বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও পরিবেশবান্ধব নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিশাল পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সে অনুযায়ী ২০৪১ সালের মধ্যে সৌরবিদ্যুৎ থেকে ২৯ হাজার ৪৫৪ মেগাওয়াট উৎপাদনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) এ সংক্রান্ত একটি অনুমোদিত রোডম্যাপ এরই মধ্যে বিদ্যুৎ বিভাগে পাঠিয়েছে।

জানতে চাইলে স্রেডা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, দেশে এখন নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে আসছে ৫৪৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে হলে রিসোর্স ম্যাপিং খুব জরুরি। এখন সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে রোডম্যাপিং করা হচ্ছে। এরই মধ্যে রোডম্যাপ সংশোধন ও পরিমার্জনের জন্য বিদ্যুৎ বিভাগে পাঠানো হয়েছে।

তিনি জানান, বিদ্যুতের প্রধানতম সোর্স হলো সৌর বিদ্যুৎ। তাই এখন এ খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎপাদন বৃদ্ধি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।

মোহাম্মদ আলাউদ্দিন আরো জানান, বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে যে টার্গেট ধরা হয়েছিল, তা শুধু জমির সংকটের কারণে পূরণ করা যায়নি। জমি পাওয়ার জটিলতার ফলে বাসা-বাড়ি ও অফিস-আদালতের ছাদ ব্যবহারের চিন্তা করা হয়েছিল। সেই উদ্যোগে ব্যক্তি মালিকানা থেকে কেউ নিজ থেকে এগিয়ে এসেছেন, আবার অনেকেই আসেননি। এখন নদ-নদী খননের পর তীরবর্তী স্থান এবং সরকারি দফতরগুলোর ছাদ পরিপূর্ণভাবে যদি ব্যবহার করা যায়, সেখান থেকে কিছু চাহিদা পূরণ হবে। রোডম্যাপে এসব বিষয়ে বলা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক বদরুল ইমাম বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশগুলো এখন বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছে। সবাই পরিবেশকে গুরুত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশকেও এ বিষয়ে ভাবতে হবে।

সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০৪১ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের উন্নত দেশের কাতারে দাঁড়াবে। বাড়বে ব্যবসা বাণিজ্য শিল্প-কারখানা। এসব বিষয় মাথায় রেখে সরকার নতুন করে পাওয়ার সিস্টেম মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। সে পরিকল্পনায় ২০৪১ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬০ হাজার মেগাওয়াট। এর অর্ধেকই আসবে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে।