• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

ডাটা-নীতি তৈরি করছে সরকার

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০১৯  

তথ্যের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিতের লক্ষ্যে ডাটা-নীতি তৈরি করছে সরকার। ঢাকা গ্লোবাল ডায়ালগের প্রথম দিন সোমবার (১১ নভেম্বর) তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে আয়োজিত সেশনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ কথা জানান। ঢাকা গ্লোবাল ডায়ালগ আগামী বুধবার (১৩ নভেম্বর) শেষ হবে।
 

জুনাইদ আহমেদ বলেন, সরকার বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী। তবে যেসব তথ্য অন্যকে আহত করে এমন তথ্য জানানোর ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এজন্য আমরা ডেটা পলিসি করছি। এর মাধ্যমে কোন ডেটা উন্মুক্ত এবং কোন ডেটা অন্যকে জানানো যাবে না, সেটি নির্ধারণ করা হবে। এর ফলে ডেটা প্রসেস করা সম্ভব হবে এবং এর মাধ্যমে নতুন বিসনেস মডেল তৈরি করা যাবে।’ এভাবে সরকার প্রযুক্তিতে নতুন উচ্চতায় নিতে চাইছে বলে দাবি করেন তিনি। ফেসবুকের সঙ্গে সহযোগিতা বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত ছয় বছর ধরে তাদের সঙ্গে কাজ করছি।


জুনাইদ আহমেদ বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নতুন ফোকাস নিয়ে ফেসবুকের বিনিয়োগ করা উচিত। আলোচনায় পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ কোনও তথ্য চাইলে সেটি ভিন্নভাবে বিবেচনা করা হয়।


পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, ফেসবুকের কাছে তথ্য চাইলে তারা কোর্টের আদেশ আছে কিনা, জানতে চায়। কিন্তু অপরাধ ঠেকানোর সময়ে কোর্টের কাগজপত্র আমাদের কাছে থাকে না। কারণ, এটি গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে চাওয়া হয়। এর জবাবে ফেসবুকের কর্মকর্তা আঁখি দাস বলেন, কোনও তথ্য দেওয়ার আগে আমাদের যাচাই-বাছাই করতে হয়। যেমন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আইনের কোন ধারা বলে এই তথ্য চাইছে বা ওই বাহিনীর এই তথ্য চাওয়ার অধিকার আছে কিনা। এগুলো জানার পরেই আমরা তথ্য সরবরাহ করে থাকি।
ভোলার উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘ভোলা ঘটনার ক্ষেত্রে আমরা বাংলাদেশ থেকে জানার পরপরই গঠনমূলক উদ্যোগ নিই এবং একটি সমাধান বের করি। কিন্তু এ বিষয়টি টেকসই করতে গেলে আমাদের উভয়কে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
তিনি প্রস্তাব করেন, এটি খুব ভালো হবে যদি একটি ফোরাম থাকে, যেখানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও ফেসবুকের প্রতিনিধি উভয়েই প্রশিক্ষণ নিতে পারবে।
আঁখি দাস বলেন, ‘আমাদের টিমের সঙ্গে বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সবসময়ে সংলাপ হচ্ছে।’ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের অধীনে স্থানীয় টিমের সঙ্গে ফেসবুক কাজ করবে বলে জানান তিনি।