• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

মিন্টুকে নিয়ে বিএনপি নেতাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৭ নভেম্বর ২০২০  

বেশ কিছুদিন ধরে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ না করায় বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুকে নিয়ে নতুন করে দলটির নীতিনির্ধারকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। হঠাৎ করে তার কেন এই নীরবতা, কেনইবা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে থাকা- এই নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা।

সম্প্রতি আবদুল আউয়াল মিন্টু ক্ষমতাসীন দলের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও নেতাদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেছেন। অন্য দলের সঙ্গে নতুন সমঝোতা করছেন না-কি তিনি রাজনীতি থেকে সরে যাচ্ছেন অথবা আরেকটি ডিগবাজির অপেক্ষায় আছেন- এসব প্রশ্ন এখন রাজনীতির মাঠে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে।

জানতে চাইলে পরিচয় গোপন রাখার শর্তে বিএনপি’র এক নীতিনির্ধারক বলেন, আমরা বেশ কিছুদিন ধরে লক্ষ্য করছি, আবদুল আউয়াল মিন্টু এক ধরনের নীরবতা পালন করছেন। দলীয় কর্মকাণ্ডে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই এবং তিনি বিএনপি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আস্তে আস্তে যোগাযোগ কমিয়ে ফেলেছেন। কেন এই নীরবতা বা বিএনপির সঙ্গে কেনইবা তার দূরত্ব এখন- এর কারণ খুঁজছে দলের হাইকমান্ড।

তবে কেউ কেউ মনে করছেন, বিদ্যমান রাজনীতিতে তার ছেলেকে প্রতিষ্ঠিত করতে আবদুল আউয়াল মিন্টু রাজনীতি থেকে অবসরে যাচ্ছেন।

বিশিষ্টজনদের মতে, নানারকম ব্যবসায়ীক সমীকরণের জন্য মিন্টু নিজেই এখন অন্য দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে চাইছেন। বিএনপিতে যোগদানের আগেও তিনি অন্য দলে ছিলেন। তাই বিদ্যমান পরিস্থিতিতে তিনি রাজনীতি থেকে অবসরে যাচ্ছেন নাকি নতুনভাবে আবির্ভূত হতে যাচ্ছেন সেটাই এখন দেখার বিষয়।