• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী

জোটে ব্যর্থ, ‘একলা চলো’ নীতিতে বিএনপি

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৫ অক্টোবর ২০২০  

জোটের রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে ‘একলা চলো’ নীতি অনুসরণ করছে বিএনপি। সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে ২০ দলকে একপাশে রেখে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলে বিএনপি। সময়ের ব্যবধানে এখন ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দল, কারো সঙ্গেই বনিবনা হচ্ছে না বিএনপির। 

এমন জটিলতায় বিএনপি এখন ‘একলা চলো’ নীতি বেছে নিয়েছে। যার ফলে বিভিন্ন সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নেয়াসহ অনেক সিদ্ধান্তই এখন তারা নিচ্ছে জোট শরিকদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই। 

বিএনপি এবং তার দুই জোট ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাঁচ সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত এককভাবে নিয়েছে বিএনপি। অথচ এর আগে প্রতিটি নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়ে জোটগত সিদ্ধান্ত নেয়া হতো।

দুই জোটের নেতারা বিএনপির সমালোচনা করে বলেন, উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন, সংসদে গিয়ে সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন, আবার সরকারকে নিয়ে সমালোচনা করবেন- এ ধরনের দ্বিমুখী রাজনীতি বিএনপিকে আরো বেশি জনবিচ্ছিন্ন করে ফেলবে। যার মাশুল দিতে হবে আগামী দিনের রাজনীতিতে।

এছাড়া, উপ-নির্বাচনে যদি অংশ নেবেই, বিএনপির উচিত ছিল প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার আগে হলেও অন্তত জোট নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করা। যাতে ভোটের মাঠে সবাইকে পাশে পাওয়া যায়। তা না করার ফলে দুই জোটের দল বিএনপিকে মাঠে একাই থাকতে হচ্ছে। যার ফলে নির্বাচনের ফলাফলে হচ্ছে বিপর্যয়।

জানতে চাইলে ২০ দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, উপ-নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়ে ২০ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির কোনো আলোচনা হয়নি। আমি মনে করি, বিএনপির উচিত ছিল প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার আগে জোট নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করা। তা না করে তারা মিডিয়ায় বলছেন, জোট তাদের সঙ্গে আছে। তাদের এই বক্তব্যের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ তারা নিজেরা প্রার্থী দেবে, আর আমরা তাদের সঙ্গে মাঠে কাজ করব, সেটা হতে পারে না। সমঝোতার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হলে অবশ্যই মাঠে থাকতাম।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এসব উপ-নির্বাচনে বিএনপি এককভাবেই অংশ নিয়েছে। এতে বিএনপি বা জোটের কোনো লাভ হবে না।