• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

স্বপ্নে করোনার ওষুধ পাওয়ার ঘোষণা দিয়ে ধরা

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২০  

ময়মনসিংহের নান্দাইলে স্বপ্নে পাওয়া করোনা ভাইরাসের ওষুধ আবিষ্কারের দাবিদার শাহিন মিয়া (২৮) নামে এক ব্যক্তিকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সাথে ওই ব্যক্তির সহকারি তার পিতা জসিম উদ্দিনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। দন্ডপ্রাপ্তরা নান্দাইল উপজেলার খামারগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২৭ মার্চ) শাহিন মিয়া খামারগাঁও গ্রামের মসজিদে জুমার নামাজ পড়ার আগে মুসল্লিদের সামনে হাজির হয়ে তার ওষুধ আবিষ্কারের কথা বলেন। এ সময় তিনি দাবি করেন, তার আবিষ্কার করা ওষুধ মুসলমানরা খেলে করোনা ভালো হয়ে যাবে। আর অন্য ধর্মের কেউ খেলে নিশ্চিত মৃত্যু হবে।

তিনি রাজধানীর যাত্রাবাড়িতে একটি চানাচুর কারখানায় শ্রমিকের কাজ করে। সেখানে কাজ করার সময় স্বপ্ন দেখে বাড়িতে আসার পর ওষুধটি বানাতে সক্ষম হয় বলেও দাবি করেন। এ নিয়ে তিনি সরকারে সাথে চুক্তি করার অপেক্ষায় আছেন বলে জানান। এ ঘোষণার পর থেকেই শাহিনের বাড়িতে লোকজনের ভীড় বাড়তে থাকে।

বিষয়টি জানতে পেরে নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুর রহিম সুজন ঘটনাস্থলে যান। এসময় শাহীন মিয়া তার ওষুধ আবিষ্কার ও মসজিদে গিয়ে ওষুধের প্রচারণা চালানোর কথা স্বীকার করে। পরে সেখানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে শাহীনকে ছয় মাসের কারাদণ্ড ও তার পিতাকে জরিমানা করে।

নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনসুর আহমেদ জানান, ভন্ড কবিরাজ শাহিনকে রাতেই ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।