• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

বরিশাল বিভাগে ৫৩০ জনের হোম কোয়ারেন্টিন শেষ, আছেন ২২৩৪ জন

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৪ মার্চ ২০২০  

 

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে বরিশাল বিভাগে ২ হাজার ২৩৪ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ২৩৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিভাগের ছয় জেলার হিসেব অনুযায়ী, বরিশালে নতুন ৮১ জনসহ ৪৭৮ জন, পটুয়াখালীতে নতুন ২০ জনসহ ৬০৭ জন, ভোলায় নতুন ৫০ জনসহ ৩২২ জন, পিরোজপুরে নতুন ৩৯ জনসহ ৩৪২ জন, বরগুনায় নতুন ৩৬ জনসহ ৩০০ জন ও ঝালকাঠিতে নতুন ১০ জনসহ ১৭১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এছাড়া বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) এলাকায় নতুন দু’জনসহ ১৪ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।

এদিকে বিভাগটিতে গত ১০ মার্চ থে‌কে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা মোট ৫৩০ জনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় হোম কোয়ারেন্টিনের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২৪৪ জনের। কোয়ারেন্টিনের মেয়াদ শেষ হওয়াদের মধ্যে রয়েছেন বরিশাল জেলায় ১০৭ জন, পটুয়াখালীতে ১৮০ জন, ভোলায় ৬০, পিরোজপুরে ৫৩ জন, বরগুনায় ৮৩ জন ও ঝালকাঠিতে ৪৭ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব আরও জানান, কোয়ারেন্টিনে থাকা ২ হাজার ২৩৪ জনের অধিকাংশই প্রবাসী। এছাড়া বরগুনা ও বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের করোনা কর্নারে চিকিৎসাধীন চারজন রোগীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। শেবাচিমে নতুন করে করোনা সন্দেহে ভর্তি হয়েছেন আরও দু’জন। তবে বরিশাল বিভাগে এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

তিনি বলেন, কোয়ারেন্টিনে থাকা ব্যক্তিদের পর্যবেক্ষণ করছেন স্বাস্থ্য বিভাগের স্বাস্থ্যকর্মী। পাশাপাশি এদের সবাইকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখার কাজে জেলা-উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন সহায়তা করছে। আমরা ইউনিয়ন থেকে জেলা পর্যায়ে আমাদের সার্সিং কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। আর সেবক-সেবিকা, চিকিৎকসহ সংশ্লিষ্টদের নিরাপত্তায় পারসোনাল প্রটেকশন সরঞ্জাম (পিপিই) এরইমধ্যে উপজেলা পর্যায়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে সংশ্লিষ্টদের শঙ্কার কোনো কারণ নেই।

তিনি আরো জানান, সর্দি-কাশি ও জ্বরের রোগীকে দেখার জন্য আলাদা ব্যবস্থা হাসপাতালগুলোতে করা হয়েছে। শেবাচিম হাসপাতালের টিকিট কাউন্টারে গেলেই এ বিষয়ে তথ্য জানা যাবে।