• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করতে চায় না: তথ্যমন্ত্রী

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ অক্টোবর ২০২০  

বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বীকার করতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করতে চায় না আমাদের দেশের একটি পক্ষ, একটি রাজনৈতিক দল।

বুধবার (১৪ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, একদিন সময় আসবে তারাও বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করবে। বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করা- তাদের ব্যর্থতা ও রাজনৈতিক দীনতা। তারা ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছে। স্কুলের দপ্তরিকে স্কুলের হেডমাস্টার বানানোর চেষ্টা করছে। স্কুল ছুটি হবে কখন সেটা ঠিক করবেন হেডমাস্টার।

ধর্ষণসহ নানা ধরনের অনাচারের কথা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, অনাচার-ধর্ষণ বন্ধ করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইন সংশোধন করা হয়েছে। পার্লামেন্ট অধিবেশনের জন্য অপেক্ষা না করে, রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশের মাধ্যমে সেই আইন কার্যকর করা হয়েছে। অনাচার যাতে বন্ধ হয় সেজন্য সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে আইন সংশোধন করা হয়েছে।

কাগজে দেখলাম, টিভিতে শুনলাম- বিএনপি এটি (মৃত্যুদণ্ডের বিধান) নিয়ে সমালোচনা করছে। এই অনাচারের সাথে যারা নিজেরাই যুক্ত থাকে, তারা যখন ক্ষমতায় ছিল কীভাবে নারী ধর্ষণ হয়েছে আপনারা জানেন। ৬ বছরের শিশু থেকে ৬০ বছরের বৃদ্ধা এবং অন্তঃসত্ত্বা নারীও ধর্ষিত হয়েছিল। তারা দলগতভাবে এই অনাচারের সাথে যুক্ত ছিল। তারা অনাচারের সাথে যুক্ত ছিল বিধায়, আইন সংশোধনের বিষয়ে সমালোচনা করছে কিনা সেটাই হচ্ছে জনগণের প্রশ্ন। তারা চায় না দেশ থেকে অনাচার দূর হোক, যোগ করেন ড. হাছান মাহমুদ।