• মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

শুকনো কাশি হলেই কি করোনাভাইরাস? যেভাবে বুঝবেন

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৬ এপ্রিল ২০২০  

ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে জ্বর, সর্দি কাশি হওয়া স্বাভাবিক। এর আগেও নিশ্চয়ই এমন হয়েছে। কিন্তু এবারের কথা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন জ্বর, শুকনো কাশি হলেও মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন। কারণ এগুলোকেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে বলা হয়। কিন্তু সব জ্বর করোনা নয়। সর্দি-জ্বর মাথাব্যথা সাধারণ ফ্লুয়েরও লক্ষণ। এই সময় গরমে-ঘামে যা হয়েই থাকে।

তবে ঠান্ডা লেগে সর্দি, কাশি হলে তাতে কফ উঠে আসে। যাকে আমরা ওয়েট কফ বলি। কিন্তু করোনার ক্ষেত্রে তা শুকনো কাশি। গলা ব্যথা, গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং কাশি। সেই সঙ্গে অত্যধিক জ্বর এবং শ্বাসকষ্ট।

করোনা মোটেই ক্লিনিক্যালি ডায়াগনোসিসে ধরা পড়ে না। শুধুমাত্র কাশির তফাতেই বোঝা যাবে এমন তথ্যও এখনও প্রমাণিত হয়নি। শুকনো কাশি আরও অনেক কারণে হতে পারে। যাদের ফুসফুসে সমস্যা রয়েছে, অতিরিক্ত ধূমপান করেন তারা সারাবছরই শুকনো কাশিতে ভোগেন।

করোনা আক্রান্ত হলে জ্বর-সর্দি কাশির সঙ্গে থাকবে গলা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট। যেহেতু এটি ফুসফুসে আঘাত করে তাই অনেকেই নিউমোনিয়ার সঙ্গে একে গুলিয়ে ফেলছেন।

করোনা ও নিউমোনিয়া সম্পূর্ণ আলাদা। শরীর খারাপ লাগলে বা জ্বর শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

কোনোরকম লক্ষণ দেখা দিলে লুকিয়ে রাখবেন না। সমস্যা হলে আর তা ফেলে রাখলেই জটিলতা বাড়ে। করোনা শনাক্তকরণ শুধুমাত্র সোয়াব পরীক্ষা দিয়েই হয়। যেখানে সেখানে থুথু, কফ ফেলবেন না।

হাঁচি, কাশি এবং সর্দিতে রুমাল বা টিস্যু ব্যবহার করুন। ব্যবহারের পর তা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন। করোনা হলেই মৃত্যু আসন্ন এমনটা একেবারেই নয়। সঠিক চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠবেন। শুধু মানতে হবে কিছু নিয়ম।