• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য আবেদনপত্র আহ্বান

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ মার্চ ২০২০  

 

২০১৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দেশি চলচ্চিত্রগুলোর মূল্যায়নের মাহেন্দ্রক্ষণ এসে গেল। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯-এর জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়েছে। এরপর যাচাই-বাছাই ও মূল্যায়নের মাধ্যমে চূড়ান্ত ঘোষণার প্রস্তুতি নেওয়া হবে। 


সম্প্রতি তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে আহ্বান করা হয়েছে এই আবেদনপত্র। চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান কমিটির জুরি বোর্ডের সদস্য সচিব নিজামুল কবীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই আহ্বান জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড অফিস ও ওয়েবসাইট থেকে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯’-এর আবেদনপত্র সংগ্রহ করে ৫ এপ্রিলের মধ্যে জমা দিতে হবে। এতে সিনেমার উন্নতমানের প্রিন্টের ডিভিডি জমা দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়। 

তথ্য মন্ত্রণালয়ের ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এবছরেও ২৮টি বিভাগে পুরস্কার দেয়া হবে। চলচ্চিত্র জমা দেয়ার আগে বেশ কিছু শর্ত মানতে হবে।

আবেদনের শর্তগুলো:

১। কেবল বাংলাদেশি নাগরিকরাই এই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন। 

২। আজীবন সম্মাননার জন্য জীবিত ব্যক্তিদেরকে বিবেচনা করা হবে। 

৩। যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। তবে সেই সিনেমায় বিদেশি শিল্পী-কলাকুশলীরা পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন না।

৪। পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমার জন্য অবশ্যই ছবিটিকে  সেন্সর সনদ পেতে হবে এবং বিবেচ্য বছরে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে হবে। স্বল্পদৈর্ঘ্য এবং প্রামাণ্যচিত্রের জন্য প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা না থাকলেও বিবেচ্য বছরে সেন্সর সনদ পেতে হবে। 

৫। কাহিনীর ক্ষেত্রে দেশি বা বিদেশি লেখক/প্রকাশকের কপিরাইট বা অনুমতি নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। 

৬। বিদেশি চলচ্চিত্রের কপিরাইট নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র এবং রিমেক চলচ্চিত্রের কাহিনী পুরস্কারে বিবেচিত হবে না। 

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার হিসেবে আঠার ক্যারেট মানের পনের গ্রাম স্বর্ণের একটি পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা, একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়। আজীবন সম্মাননাপ্রাপ্তকে এক লাখ টাকা দেয়া হয়। শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক ও শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজককে ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়। এছাড়া শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালককে ৫০ হাজার টাকা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ত্রিশ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়।