• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

মুন্সীগঞ্জে ২শ’ কোটি টাকার কারেন্ট জাল উদ্ধার

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২০  

মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার দুর্গাবাড়ি ও রামেরগাঁও এলাকায় ছয়টি গুদাম থেকে ৭ কোটি ১৬ লাখ মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার করা জালের মূল্য প্রায় ২শ’ ১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

শনিবার (১৩ জুন) সকাল ৯টা পর্যন্ত ১৩ ঘন্টার অভিযানে নেতৃত্ব দেন নৌ-পুলিশের ডিআইজি মো. আতিকুল ইসলাম। অভিযানে আরও অংশ নেন পুলিশ সুপার বিএম হারুন অর রশিদ, পুলিশ সুপার মোঃ শফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার ঢাকা অঞ্চল মোঃ ফরিদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার হুমায়ূন কবির, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুনীল মন্ডল, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম আকন্দ ও মুক্তারপুর নৌ পুলিশ স্টেশনের ইনচার্জ মোঃ কবির হোসেন খান।

মুক্তারপুর নৌ পুলিশ স্টেশনের ইনচার্জ মোঃ কবির হোসেন খান জানান, নৌ পুলিশের  গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পঞ্চসার ইউনিয়নের বিভিন্নস্থানে রাতের আঁধারে অবৈধ কারেন্ট জাল তৈরি করা হয়ে থাকে। এরই সূত্র ধরে এই অভিযান চালায় নৌ পুলিশ।

অভিযানে মোট ৭ কোটি ১৬ লাখ মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। পরে স্থানীয় মিরকাদিম নৌপুলিশ লাইন মাঠে এই জালগুলো আগুন দিয়ে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়। এই অভিযান চলাকালে জাল মালিকদের লোকজন পুলিশের উপর হামলা চালায়। তবে জালের মালিকদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।