• মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

বরিশালে ধর্ষণ মামলায় স্বামী-স্ত্রীসহ তিনজনকে কারাদণ্ড

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৫ নভেম্বর ২০১৯  


বরিশালে অপহরণের পর ধর্ষণ মামলায় স্বামী-স্ত্রীসহ তিনজনকে পৃথক ধারায় কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মামলায় দু’জনকে যাবজ্জীবন ও একজনকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি সবাইকে অর্থদণ্ডও দেয়া হয়েছে।
বুধবার (০৫ নভেম্বর) বিকেলে বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আবু শামীম আজাদ এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, বরিশাল নগরের রুপাতলী চরের বাড়ি এলাকার নজরুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রী নাছিমা বেগম নাছরিন এবং সাগরদী ওয়াপদা কলোনি এলাকার শাকিল আহমেদ।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালের ৯ জুন মামলার তিন নম্বর আসামি নাছিমা বেগম ওরফে নাছরিন বাদীর ১৯ বছরের মেয়েকে চাকরি দেয়ার কথা বলে বাসা থেকে ডেকে নেন। এরপর লঞ্চে ভুক্তভোগীকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।
ঢাকা নেয়া থেকে শুরু করে পথে বিভিন্ন স্থানে মামলার এক ও দুই নম্বর আসামি নজরুল ইসলাম খান ও শাকিল আহমেদ ভুক্তভোগীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন।
এ ঘটনায় ধর্ষিতার বাবা বাদী হয়ে ২০০৩ সালের ২০ জুন একটি মামলা দায়ের করেন।  কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মাহিয়া খানম ওই বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
সাত জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত বুধবার মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে মামলার এক ও দুই নম্বর আসামি নজরুল ইসলাম খান ও শাকিল আহমেদকে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ৯ এর ৩ ধারায় (গণধর্ষণ) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও চার বছরের কারাদণ্ড এবং ২০০০ এর ৭ ধারায় (অপহরণ) ১৪ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে দু’বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অপরদিকে মামলার এক নম্বর আসামি নজরুল ইসলাম খানের স্ত্রী, তিন নম্বর আসামি নাছিমা বেগম ওরফে নাছরিনকে ২০০০ এর ৭ ধারায় (অপহরণ) ১৪ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে দু’বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।  
আদালতের বেঞ্চ সহকারী আজিবর রহমান জানিয়েছেন, দণ্ডপ্রাপ্তরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করা হয়েছে।