• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

৩ লাখ ৪০ হাজার কর্মী নেবে জাপান

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০১৯  

জাপানে ১৪টি ক্যাটাগরিতে দক্ষ কর্মীদের জন্য কর্মসংস্থানের বিশাল এক বাজার রয়েছে। উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ জনশক্তি তৈরির মাধ্যমে বাংলাদেশ ভবিষ্যতে শ্রমবাজারের এ সুযোগ কাজে লাগাবে। বাংলাদেশে সফররত জাপানের আজিক্কি গ্রুপের এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট আউমু তাকাসি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারে সঙ্গে বুধবার (১৪ আগস্ট) সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী একথা বলেন।

বৈঠকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জানান, জাপানের চাহিদা অনুযায়ী ১৪টি ক্যাটাগরির প্রতিটিতে যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি করা সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার জাপানে কর্মসংস্থানের সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টির জন্য সম্ভাব্য সব ব্যবস্থা গ্রহণে বদ্ধপরিকর। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন টেলিকম ট্রেইনিং ইনস্টিটিউট ও চারটি পোস্টাল একাডেমিকে জাপানের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ জনশক্তি তৈরির জন্য কাজে লাগানো সম্ভব। 

তিনি বলেন, জাপান বাংলাদেশের পরীক্ষিত এক বন্ধু। জাপানের জনগণের অনুকরণীয় জীবনযাপন ও আচরণ বাংলাদেশের কর্মীদের জন্য খুবই আকর্ষণীয়। জাপান অত্যন্ত উপযোগী কর্মক্ষেত্র। দেশে ৬৫টি ল্যাবে জাপানি ভাষাসহ ৯টি ভাষা প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণের সিলেবাস বা কারিকুলাম পেলে দক্ষ জনবল তৈরি করার দায়িত্ব আমাদের।

আউমু তাকাসি জানান, জাপানে বর্তমানে কেয়ার ওয়ার্কার, বিল্ডিং ক্লিনিং ম্যানেজমেন্ট, মেশিন পার্টস অ্যান্ড টুলিং ইন্ডাস্ট্রিজ, ইলেকট্রিক, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইনফরমেশন ইন্ডাস্ট্রি, কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রি, শিপ বিল্ডিং অ্যান্ড শিপ মেশিনারিজ ইন্ডাস্ট্রি, অটোমোবাইল রিপেয়ার ইন্ডাস্ট্রি, এভিয়েশনস ইন্ডাস্ট্রি, অ্যাকমোডেশন ইন্ডাস্ট্রি, এগ্রিকালচার, ফিশারিজ, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ও ফুড সার্ভিসেস ইন্ডাস্ট্রিতে ৩ লাখ ৪০ হাজার কর্মীর চাহিদা রয়েছে। লাইসেন্সপ্রাপ্ত ৯টি জাপানি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৯টি দেশ থেকে এসব কর্মী নিয়োগ করা হবে। ৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্তর্ভুক্ত নয়। তবে জাপান সরকার বাংলাদেশকে এই তালিকায় যুক্ত করার জরুরি পদক্ষেপ নিয়েছে।