• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

২১ দিনে রেকর্ড রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৩ মে ২০২০  

মহামারি করোনাভাইরাসের প্রার্দূভাবের মধ্যেও রেকর্ড সংখ্যক রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরকে সামনে রেখে চলতি মে মাসের প্রথম ২১ দিনে ১১২ কোটি ১০ লাখ ডলার পাঠিয়েছে প্রবাসীরা। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ৯ হাজার ৫২০ কোটি টাকা। গত এপ্রিলে ১০৮ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

রেমিট্যান্সের এমন ঊর্ধ্বগতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে আরও জানা যায়, গত মার্চে ১২৮ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল, যা গত বছরের মার্চ মাসের চেয়ে ১৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ কম। পরের মাস এপ্রিলে রেমিট্যান্স আরও কমে ১০৮ কোটি ১০ লাখ ডলারে আসে। তবে মে মাসে চিত্র পাল্টাতে থাকে। 

প্রথম ১১ দিনে ৫১ কোটি ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে, ১৩ মে পর্যন্ত আসে ৬৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। ১৪ মে পর্যন্ত আসে ৮০ কোটি ডলার। ২১ মে পর্যন্ত ১১২ কোটি ১০ লাখ ডলারে পৌঁছে যায়। যদিও মহামারির প্রভাব শুরুর আগে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ২০ শতাংশের বেশি ছিল।

করোনার প্রভাবে বিশ্ব যখন সংকটে স্বাভাবিকভাবেই এর প্রভাব পড়বে এমনটাই আশঙ্কা করেছিল অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্টরা। তবে এখনো বড় ধরণের নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি রেমিট্যান্সে। গত বছরও রোজার ঈদের আগে মে মাসে ১৭৪ কোটি ৮২ লাখ ডলারের রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল।