সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ গঠনে বঙ্গবন্ধু
বরিশাল প্রতিবেদন
প্রকাশিত: ২৫ জানুয়ারি ২০২০
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেননি, সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে অবদান রেখেছেন অর্থনীতিতে। সংবিধানেই স্থান দিয়েছেন দারিদ্র্য মুক্তির পথ নির্দেশনা। বৈষম্য তাড়াতে ব্যক্ত করেছেন প্রতিশ্রুতি। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকার বাস্তবায়নে ছিলেন নির্ভীক।
রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দারিদ্র্য দূরের লড়াইকে এগিয়ে নিয়ে যান বঙ্গবন্ধু। ভূমি ব্যবস্থাপনায় আমূল সংস্কার, শিল্প বিকাশে নয়া উদ্যোগ, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রণোদনা প্রদান, কৃষির আধুনিকায়নে সমন্বিত কর্মসূচি গ্রহণ, সমবায় চেতনা বিকাশে শুরু করেছিলেন নানা কর্মযজ্ঞ।
ভঙ্গুর অর্থনীতিকে মজবুত করতে পারে সুচিন্তিত পরিকল্পনা। বঙ্গবন্ধু সেই সত্য বুঝতে পেরেছিলেন। দেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদদের নিয়ে তিনি পরিকল্পনা কমিশন গঠন করলেন। তাদের দায়িত্ব দেয়া হলো, সদ্যস্বাধীন দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পরিকল্পনা গ্রহণের। তারা প্রণয়ন করেন দেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (১৯৭২-৭৬)। এটি নিছক একটি পরিকল্পনা দলিল ছিল না, ছিল স্বপ্নপূরণের পদক্ষেপ।
সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দোরগোড়ায় সরকারি সেবা পৌঁছে দেয়া, মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা, নারী জাগরণ কর্মসূচি ছড়িয়ে দিতে সব সময় বঙ্গবন্ধু ছিলেন নির্ভীক। সাধারণ জনগণ, পিছিয়ে পড়া অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে মূলধারায় আনতে গ্রহণ করেন নানা পদক্ষেপ। তাঁর উন্নয়ন ভাবনায় পরিস্ফুটিত হয় ভবিষ্যত বিকাশের রেখা।
বঙ্গবন্ধু প্রণোদনার মাধ্যমে গড়ে তুলতে চেয়েছেন এক যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের অর্থনীতি। দেশের অর্থনীতিকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু প্রথমে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ, মাত্রা ও প্রকৃতি নির্ধারণ করেন। যার মূলভিত্তি ছিল সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রশাসনিক উন্নয়নের মাধ্যমে মাটি ও মানুষের সমন্বিত অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
পাকিস্তানের একচোখা অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিষয়ে বঙ্গবন্ধু ছিলেন সদা সচেতন। তিনি অনুধাবন করেছিলেন যে, এই বৈষম্যের রাজনৈতিক ও সামাজিক মাত্রার পাশাপাশি অর্থনৈতিক মাত্রাও ছিল। আর তাই সে সময় তিনি পাকিস্তান সরকারের ‘ফেডারেল কন্ট্রোল অফ ইন্ডাস্ট্রিজ এ্যাক্ট’-এর তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। এই আইনের মাধ্যমে শিল্প খাতের নিয়ন্ত্রণ প্রাদেশিক সরকারকে পাশ কাটিয়ে পুরোপুরি কেন্দ্র্রীয় সরকারের হাতে তুলে দেয়া হয়েছিল বলে তিনি মনে করতেন।
পাকিস্তানে আমলে ব্যবসা-বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রণ ছিল ২২টি পরিবারের হাতে। বঙ্গবন্ধু এই ভয়াবহ বৈষম্যমূলক অবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে এ দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। মুক্তিযুদ্ধের পরপর দেশ যে একটা বিপর্যয়কর অবস্থার মধ্যে রয়েছে তা বঙ্গবন্ধু নিশ্চিতভাবেই অনুধাবন করেছিলেন। কিন্তু পাশাপাশি অসংখ্য বাধা মোকাবেলা করে সাফল্য পাওয়ার যে সক্ষমতা এ দেশের জনগণের রয়েছে সে সত্যটিও তিনি জানতেন।
১৯৭২ সালে প্রজাতন্ত্রের যে সংবিধান প্রস্তুত করা হয় সেখানেও তাঁর অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধির দর্শন প্রতিফলিত হয়। এ পথে দেশকে এগিয়ে নিতে তিনি ছিলেন বদ্ধপরিকর। নিঃসন্দেহে তিনি সঠিক পথেই এগুচ্ছিলেন। স্বাধীনতার অল্প কয়েক বছরের মধ্যেই তিনি বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার অনেকটাই বাস্তবে রূপ দিতে পেরেছিলেন।
১৯৭২ সালে আমাদের অর্থনীতির আকার ছিল মাত্র ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর আমাদের রিজার্ভে তখন কোন বৈদেশিক মুদ্রাও ছিল না। শতকরা আশি ভাগের মতো মানুষ দরিদ্র ও ক্ষুধার্ত। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর বৈপ্লবিক নেতৃত্বের কল্যাণে যুদ্ধ বিধ্বস্ত অবকাঠামো এবং সত্যিকার অর্থে কোন নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান না থাকা সত্ত্বেও দেশের অর্থনীতি দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে।
দেশের ভেতরে ও বাইরে বেশ কিছু প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে তখন খাদ্যশস্যের ভয়াবহ সঙ্কট চলছিল। ওই সময়টায় আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল ও খাদ্যের সঙ্কটের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতির চ্যালেঞ্জও বঙ্গবন্ধুর সরকারকে মোকাবেলা করতে হয়েছিল। আর এগুলো মোকাবেলার জন্য তাঁর হাতে সম্পদও ছিল খুব সীমিত। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও মধ্যপ্রাচ্যের বেশিরভাগ দেশ আমাদের বিরুদ্ধে বৈরি অবস্থানে।
তা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু এই অল্প দেশজ সম্পদ এবং কিছু আন্তর্জাতিক সহায়তা নিয়েই ধ্বংসস্তূপ থেকে দেশের অর্থনীতিকে তুলে আনতে পেরেছিলেন। বাংলাদেশের সংবিধানে জনগণকে প্রজাতন্ত্রের মালিক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তার বৈষম্যহীন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কাঠামোতে যে বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন তা হলো জনগণের উন্নয়নের মাধ্যমে জনকল্যাণ নিশ্চিত করা। যা আজকের দিনে অমর্ত্য সেন ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ রিচার্ড এইচ থ্যালারের মানবিক উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বঙ্গবন্ধু যে ধারণাটি পোষণ করতেন তা হলো, মানুষ যদি হতদরিদ্র থাকে তবে দেশও হতদরিদ্র থাকবে। কাজেই মানুষের আর্থ-সামজিক অবস্থার পরিবর্তনের মাধ্যমে যখন মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করে গড়ে তোলা যাবে তখন দেশও সমৃদ্ধশালী হয়ে উঠবে। বঙ্গবন্ধু তাঁর অর্থনীতির ধারণায় সম্পদের সুষম বণ্টন ও সম্পদ সৃষ্টির বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়েছেন। এ দুটি উপাদানই মানবিক উন্নয়নের সঙ্গে কোন না কোনভাবে যুক্ত।
সংবিধানের চার মূলনীতির মাধ্যে অন্যতম একটি ছিল সমাজতন্ত্র। তবে বঙ্গবন্ধু এই সমাজতন্ত্রকে সোভিয়েত ইউনিয়নের লেলিনের সমাজতন্ত্র বা গণচীনের মাওসেতুংয়ের সমাজতন্ত্র বলে মনে করতেন না। তিনি যেটি বলতেন, এই সমাজতন্ত্র হলো বাংলাদেশের সমাজতন্ত্র। যার মূলভিত্তি ছিল মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা। এখানে সম্পদের সুষম বণ্টনের কথা বলা হয়েছে। এর অর্থ এই নয় যে, দেশের সকল মানুষের সম্পদ সমপরিমাণ থাকবে। বরং এটি হচ্ছে প্রতিটি মানুষ দারিদ্র্যমুক্ত হয়ে তার খেয়ে পড়ে বাঁচার অধিকার নিশ্চিত করবে।
এই অধিকারের প্রধান একটি বিষয় ছিল জনগণের আয় যাতে সামষ্টিক অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধির হারের চেয়ে বেশি রাখা যায়। এটি নিশ্চিত করার জন্য যারা বিত্তশালী বা অধিক সম্পদের মালিক হবেন তাদের ওপর যৌক্তিক ভিত্তিতে অধিক কর আরোপ করা। আবার এই করের টাকার মাধ্যমে কম বিত্তশালী বা দরিদ্র মানুষের জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবে সরকার রাষ্ট্রীয় খাত থেকে।
অন্যদিকে দেশীয় উদ্যোক্তাদের প্রণোদনার মাধ্যমে শিল্পের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে কার্যকর ভূমিকা ছিল বঙ্গবন্ধুর অর্থনীতির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য। এর মূল লক্ষ্য ছিল যদি উদ্যোক্তা তৈরি করা যায় তবে দেশ যেমন অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে তেমনি কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হবে।
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের উর্বর ভূমিকে বিবেচনায় রেখে অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান উপাদান হিসেবে কৃষিকে চিহ্নিত করেছিলেন। তিনি যেমন শিক্ষাকে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করেছেন তেমনি রাষ্ট্রের উন্নয়নের কৃষি ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য কৃষকের ফসল ফলানোর অধিকার নিশ্চিত করাকেও বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করেছেন। আপাত দৃষ্টিতে অর্থকে বিনিয়োগ বলে মনে করা হলেও শিক্ষা, কৃষক, জনকল্যাণ ও শিল্পও যে বিনিয়োগ হতে পারে বাঙালীর মধ্যে বঙ্গবন্ধু এই ধারণাটি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন।
এই কারণে বিভিন্ন কৃষি উপকরণ যেমন- বীজ, সেচযন্ত্র, সার ও কীটনাশক অধিক মূল্যে আমদানি করে নামমাত্র মূল্যে চাষীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। কম সুদে কৃষি ঋণের ব্যবস্থা ও কৃষকের পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করাকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে।
অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের উৎকর্ষতা সাধনের জন্য তিনি কৃষি সংস্কার, অর্থনৈতিক সংস্কার, বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ও টেলিযোগাযোগ উন্নয়ন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ক্ষেত্র উন্নয়ন, শিক্ষার সংস্কারের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এই পদক্ষেপের অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধুর কৃষি গবেষণাকে অনুপ্রাণিত করেন, একই সঙ্গে কৃষি গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুনর্গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
বঙ্গবন্ধু মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করতে নিয়েছিলেন বহুমুখী পরিকল্পনা, দিয়েছিলেন অর্থনীতির নতুন ফর্মুলা। তাঁরই উদ্ভাবিত উন্নয়ন দর্শন বাস্তবে রূপ দিতে অন্যতম মৌল-উপাদান হিসেবে সমবায়ের অন্তর্নিহিত শক্তি পুরোমাত্রায় ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। তাঁর মতে, দেশে দরিদ্র বলে কোন শব্দ থাকবে না।
বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখতেন গ্রামীণ সমাজে সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দেশের প্রতিটি গ্রামে গণমুখী সমবায় সমিতি গঠন করা হবে, যেখানে গরিব মানুষ যৌথভাবে উৎপাদন যন্ত্রের মালিক হবেন; যেখানে সমবায়ের সংহত শক্তি গরিব মানুষকে জোতদার-ধনী কৃষকের শোষণ থেকে মুক্তি দেবে; যেখানে মধ্যবর্তী ব্যবসায়ীরা গরিবের শ্রমের ফসল আর লুট করতে পারবে না, যেখানে শোষণ ও কোটারি স্বার্থ চিরতরে উচ্ছেদ হয়ে যাবে।
১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে প্রায় ৫০১ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। তার মধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকাই ছিল কৃষিক্ষেত্রের উন্নয়নে, কৃষকদের স্বার্থে। বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন, কৃষকরা বাঁচলে স্বনির্ভর হবে দেশের অর্থনীতি।
বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শনে মধ্য-দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য ছিল- প্রথমত. স্বনির্ভরতা, যতটা সম্ভব দেশের সম্পদ ব্যবহার করা; দ্বিতীয়ত. বিদেশ ও দাতাদের কাছ থেকে শর্তহীন অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে স্বাগত জানানো এবং ক্রমান্বয়ে এ ধরনের নির্ভরতা হ্রাস করা; তৃতীয়ত. ১৯৭৪ সালের শুরুতেই বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ সীমা ২৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে তিন কোটি
টাকা করা হয়।
অর্থনীতি সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুর সর্বশেষ ঘোষণাটি আসে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি। তিনি ব্যাপকভিত্তিক কৃষি সমবায়ের ঘোষণা দেন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভূমি খণ্ডের মালিকানা দলিলে অক্ষুণ্ণ রেখেই সব কৃষিভূমিকে সমবায়ের অধীনে একীভূত করে আধুনিক পদ্ধতিতে উন্নত চাষবাসের মাধ্যমে পাঁচগুণ ফসল ফলানো সম্ভব হবে। জমিতে যারা শ্রম দেবেন, সে কৃষকরা উৎপাদনের একটি বড় অংশ পাবেন। রাষ্ট্রের কাছেও যাবে একটি অংশ। এভাবে খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্য বিনির্মাণ করা হবে এ প্রক্রিয়ায়।
একই সঙ্গে জাতির জনক প্রশাসনে আমূল সংস্কার এনে জেলা গভর্নর পদ্ধতিতে সব প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে
বিকেন্দ্রীকরণ করার বিরাট পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয় ১৯৭৫ সালের ১ আগস্ট তারিখে। সব মতামতের সমাহারে সরকার গঠন করার অভিপ্রায়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠন করেন। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বৃদ্ধির জন্য সব মত ও পথের মানুষকে এক ছায়াতলে আনার জন্যই বঙ্গবন্ধু বাকশাল গঠন করেছিলেন
বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন পূরণে তারই নির্দেশিত পথে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিকে দেশের অর্থনীতি এগিয়ে নিচ্ছে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সূত্র : বঙ্গবন্ধু আমলের অর্থনীতি পর্যালোচনা করে বিভিন্ন জনের লেখা।
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এর সাথে স্বাচিপ নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- ৭১ বছর পর সূর্যের কাছে আসছে এই ধূমকেতু, দেখা যাবে বাংলাদেশ থেকেও
- জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- বরিশাল প্লানেট পার্কের উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করেন সিটি মেয়র
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- হিজলায় জালের দোকান ও গোডাউনে অভিযান, কোটি টাকার অবৈধ জাল জব্দ
- খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- বরিশালে রমজান উপলক্ষ্যে সুলভ মূল্যে ভ্রাম্যমান ডিম বিক্রয়
- বরিশালে টিউবওয়েলে উঠছে না পানি, চরম দুর্ভোগে মানুষ
- বরিশালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৪টি মামলা, অর্থদণ্ড আদায়
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- বরিশালে চুরি হওয়া মোটরসাইকেল সহ ৬ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আটক
- প্রথমবারের মত ইমাম ও এতিম হাফেজদের মাঝে ঈদের নতুন পোশাক বিতরণ
- বানারীপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
- স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার ফেসবুকে পিস্তলের ছবি দিয়ে হুমকির অভিযোগ