• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

‘বাংলাদেশ’ নামকরণ স্মরণে অবমুক্ত হলো ডাকটিকিট

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৫ ডিসেম্বর ২০২০  

১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে ‘বাংলাদেশ’ নামকরণের ঐতিহাসিক দিনটির স্মরণে ১০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকেট, একই মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম ও ৫ টাকা মূল্যমানের একটি ডাটা কার্ড প্রকাশ করেছে ডাক অধিদফতর। এ উপলক্ষে ব্যবহার করা হয় বিশেষ একটি সিলমোহর।

শনিবার (৫ ডিসেম্বর) ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার রাজধানীতে তার দফতর থেকে স্মারক ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন এবং ডাটা কার্ড উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে মন্ত্রী বিবৃতিও দিয়েছেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ঢাকা জিপিও-এর ফিলাটেলিক ব্যুরো শনিবার সকাল ১০টা থেকে স্মারক ডাকটিকিট উদ্বোধনী খাম ও ডাটা কার্ড বিক্রি করবে। পর্যায়ক্রমে এগুলো দেশের সবগুলো জিপিও এবং ডাকঘরে পাওয়া যাবে।

১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় আওয়ামী লীগের এক আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে ‘বাংলাদেশ’ নামকরণের ঘোষণা দিয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর কারাজীবনে লেখা ডায়েরি নিয়ে রচিত ‘কারাগারের রোজনামচা’ বইয়ের একটি অংশের উদ্ধৃতি দিয়ে বিবৃতিতে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকায় আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন, আমাদের স্বাধীন দেশটির নাম হবে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ওই আলোচনা সভায় বলেন-এক সময় এদেশের বুক হইতে, মানচিত্রের পৃষ্ঠা হইতে “বাংলা” কথাটির সর্বশেষ চিহ্নটুকু চিরতরে মুছিয়া ফেলার চেষ্টা করা হইয়াছে।...একমাত্র “বঙ্গোপসাগর” ছাড়া আর কোনো কিছুর নামের সঙ্গে ‌“বাংলা” কথাটির অস্তিত্ব খুঁজিয়া পাওয়া যায় নাই।...জনগণের পক্ষ হইতে আমি ঘোষণা করিতেছি আজ হইতে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশটির নাম “পূর্ব পাকিস্তান” এর পরিবর্তে শুধুমাত্র “বাংলাদেশ”।’