• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

প্রত্যন্ত অঞ্চলে হবে `আলোকিত পল্লী সড়কবাতি`

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১০ ডিসেম্বর ২০১৯  

সরকারের নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালায় ২০২০ সালের মধ্যে মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের ১০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে উৎপাদন করতে হবে। সরকারের এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে 'আলোকিত পল্লী সড়কবাতি' শীর্ষক একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ প্রকল্পটির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবগত করা হবে।

একনেকের কার্যপত্র থেকে জানা গেছে, প্রকল্পটির জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। চলতি বছরের জুলাই থেকে জুন ২০২২ সালে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ)।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সরকার নীতিমালা অনুযায়ী ২০২০ সালের মধ্যে ২ হাজার মেগাওয়াট নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে উৎপাদন করা হবে। এছাড়া এ প্রকল্পটির মাধ্যমে পল্লী এলাকার বিদ্যুৎ বিহীন প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে সৌরবিদ্যুৎ চালিত সড়কবাতি স্থাপন করা হবে। ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর রাত্রিকালীন যাতায়াত ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

অন্যদিকে জনগণের দোরগোড়ায় বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দেয়ার বিষযে বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতি ও সরকারের নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালার লক্ষ্যমাত্রা সহায়ক হবে। মূলত এ বিবেচনায় প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে।

প্রকল্পের আওতায় দেশের ১৭টি উপজেলার ১৩৩টি ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে ৬ হাজার ১৫০টি সৌরবিদ্যুৎ চালিত সড়কবাতি স্থাপন করা হবে। প্রকল্পের সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কে রাত্রীকালীন যাতায়াতে দুর্ঘটনা হ্রাস, নিরাপত্তার জন্য দূষণমুক্ত পরিবেশ-বান্ধব সৌরবাতি স্থাপনের মাধ্যমে নাগরিক জীবনের সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে। সৌরবাতি ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রামীণ মার্কেটগুলোর রাত্রীকালীন বাণিজ্য প্রসার করে জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা হবে। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কার্বন নিঃসরণ হ্রাসকরণ এবং সরকার ঘোষিত ২০২১ সালের মধ্যে সবার জন্য বিদ্যুৎ কার্যক্রম সহায়তা করা হবে।

প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির সভায় এ প্রকল্পটি নিয়ে কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে-উপজেলা সদর ও পৌর এলাকা বাদ দিয়ে প্রস্তাবিত প্রকল্পের এলাকা নির্ধারণ করতে হবে এবং এলাকা নির্ধারণের পর্যাপ্ত যৌক্তিকতা ডিপিপির নির্ধারিত অনুচ্ছেদে উল্লেখ করতে হবে।