• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নিদ্রাহীনতা থেকে পরিত্রাণের মোক্ষম উপায়

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৯ আগস্ট ২০২০  

সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ঘুম খুব জরুরি। তবে নানা ব্যস্ততা কিংবা মানসিক চাপে থাকার কারণে অনেকেই রাত জেগে থাকেন। আবার কেউ কেউ রাত জেগে মোবাইল ঘাটাঘাটি করে অলস সময় কাটান।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনের তিন ভাগের এক ভাগ সময় ঘুমের জন্য বরাদ্দ রাখা উচিত হলেও অনেকেই বিভিন্ন সমস্যার কারণে ঠিকমতো ঘুমাতে পারেন না। ঘুম ভালো না হলে সারাদিন অস্বস্তিতে ভুগতে হয়। নির্ঘুম রাত কাটানোয় নানারকম মানসিক সমস্যাও দেখা দেয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনের তিন ভাগের এক ভাগ সময় ঘুমের জন্য বরাদ্দ রাখা উচিত। কিন্তু যেকোনো বয়সের মানুষই ঘুমের সমস্যার শিকার হতে পারেন। অনেকে হয়তো বিষয়টি অনুমানও করতে পারে না।

সবারই ঘুমের একটি নির্দিষ্ট রুটিন করে চলা উচিত। ঘড়ি ধরে ঘুমাতে গেলে অতিরিক্ত চিন্তা, খিটখিটে মেজাজ ও গ্যাস্ট্রিকের মতো নানারকম সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। বর্তমানে যেকোনো বয়সীরাই কিছু বদভ্যাসের কারণে অনিদ্রার মত সমস্যায় পড়ে যাচ্ছে। ইলেকট্রনিক জিনিসপত্রের ওপর অতি নির্ভরশীলতা, তৈলাক্ত খাবার খাওয়া, অ্যালকোহল সেবন, দুশ্চিন্তা করা ইত্যাদিও অনিদ্রার পেছনে অন্যতম কারণ।

নিদ্রাহীনতা থেকে পরিত্রাণের কিছু মোক্ষম উপায় রয়েছে। এই যা মেনে চলা উচিত। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই উপায়গুলো সম্পর্কে-

> ঘুমানোর আগে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার মোবাইল স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা যাবে না। চোখ বন্ধ করে চোখকে বিশ্রাম দিতে হবে। মোবাইল স্ক্রিনের এলইডি লাইট চোখের ওপর প্রভাব ফেলে। এছাড়া ডিজিটাল স্ক্রিন মস্তিষ্ক থেকে মেলাটোনিন নিঃসরণ কমিয়ে দেয় ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।  

> রাতের খাবার আগেভাগে খেয়ে ফেলা উচিত এবং এর পরে চা কফি না খাওয়াই ভালো। কারণ কফিতে থাকা ক্যাফেইন ঘুম নষ্ট করে দেয়। অ্যাড্রিনালির নিঃসরণ বাড়িয়ে আপনাকে আরো সজাগ করে তোলে। মাথায় তৈরি হওয়া কেমিকেল অ্যাডিনোসিন যা ঘুমোতে সাহায্য করে, চা বা কফি সেটার নিঃসরণ আটকে দেয়।

> যেকোনো ধরনের তৈলাক্ত খাবার জাঙ্ক ফুড এগুলো বাদ দিতে হবে। কারণ অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।

> ধূমপানের বদ অভ্যাস শুধুমাত্র আপনার ফুসফুস কিংবা শ্বাসনালীরই ক্ষতি করছে না, পাশাপাশি ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। তামাকজাত দ্রব্যে নিকোটিন থাকে যা আপনার মস্তিষ্ককে জাগ্রত রাখতে সহায়তা করে এবং ঘুমের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

> আবার গভীর রাতে খাবার খাওয়া কিংবা অশরীরী কোনো সিনেমা দেখলে তা চোখের উপর প্রভাব ফেলে এবং ঘুম সহজে আসে না। এ ধরনের কিছু বদভ্যাসগুলোকে পরিবর্তন করতে পারলে নিদ্রাহীনতার সমস্যা থেকে পরিত্রাণ সম্ভব।