• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দেশে মজুদ ১০.৬৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২০ জানুয়ারি ২০২০  

বর্তমানে দেশে ১০.৬৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। এই গ্যাস ১১ বছর ব্যবহার করা যাবে বলেও তিনি জানান। সোমবার (২০ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে মন্ত্রীদের জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের সদস্য এবাদুল করিমের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। সোমবারের প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।  

নসরুল হামিদ বলেন, দেশে বর্তমানে চলতি বছর ১ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ১০.৬৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের মজুদ রয়েছে। দেশে বিদ্যমান গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে বর্তমানে দৈনিক ২.৫৭০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস উৎপাদন করা হচ্ছে। এই হারে গ্যাস উৎপাদন অব্যাহত থাকলে উক্ত মজুদ (১০.৬৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট) গ্যাস ১১ বছর ব্যবহার করা সম্ভব হবে।

‘গ্যাসের ক্রমবর্ধমান চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে সম্ভাব্য স্থানে গ্যাসকূপ খননের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। গৃহীত পরিকল্পনা অনুযায়ী বাপেক্স ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল নাগাদ দু’টি অনুসন্ধান কূপ ও ২০২২ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত ১৩টি অনুসন্ধান কূপ এবং ২০৩১ সাল থেকে ২০৪১ সাল নাগাদ ২০টি অনুসন্ধান কূপ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গৃহীত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর শ্রীকাইল ইস্ট#১ অনুসন্ধান কূপ খননের কার্যক্রম চলমান। এছাড়া সিলেট জেলার কালিগঞ্জ #১ এবং ভোলা জেলায় দু’টি অনুসন্ধান কূপ খনন কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’

প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, পেট্রোবাংলার সঙ্গে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানির সম্পাদিত উৎপাদন বণ্টন চুক্তির (পিএসসি) আওতায় অগভীর সমুদ্রের ব্লক এসএস-৪, ব্লক এসএস-৯, ব্লক এসএস-১১ এবং গভীর সমুদ্র অঞ্চলের ব্লক ডিএস-১২ এ নতুন গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধানের কার্যক্রম চলমান। চলতি জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে অগভীর সমুদ্রের ব্লকে একটি অনুসন্ধান কূপ খনন শুরু হবে।