• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

করোনা নিয়ে মানুষের ভেতর কনফিডেন্স ডেভেলপ করেছে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৯ আগস্ট ২০২০  

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দেশে করোনাভাইরাসে মৃত্যুহার এবং শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমেছে। রোগীরা বাসায় বসে চিকিৎসা পাচ্ছেন।

আজ রবিবার (৯ আগস্ট) সচিবালয়ে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংবাদকর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, দেশে মৃত্যুহার ও রোগী কমেছে। বাসায় বসে রোগীরা চিকিৎসা পাচ্ছেন। করোনাভাইরাস টেস্ট কিটের অভাব নেই। বন্যার কারণে ও বাসায় বসে চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে যাওয়ায় হাসপাতালে রোগী কমছে বলেও এ সময় উল্লেখ করেন তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, মানুষের ভেতরে এখন একটা কনফিডেন্স ডেভেলপ করেছে। আপনারা লক্ষ্য করেছেন যে মৃত্যুর হারটা আস্তে আস্তে কমে এসেছে। মানুষ সেবা পাচ্ছে হাসপাতালে এবং টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে। ৪/৫ হাজার ডাক্তার টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে সেবা দিচ্ছেন। যারা রোগী তারা বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন প্রায় ৯০ শতাংশ। প্রয়োজনে ওষুধ পর্যন্ত বাসায় পৌঁছে দেওয়ার সেবা দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, যখন ক্রিটিক্যাল হয় তখন তারা হাসপাতালে যায়। হাসপাতালে আসার সংখ্যা কমে গেছে। হাসপাতালেও প্রায় ৬০ শতাংশ সিট খালি। রোগীর সংখ্যাও অনেক কমে গেছে।

তিনি আরো বলেন, যেহেতু অল্পতেই ঘরে থেকে ভালো হয়ে যায়, আমরা লক্ষ্য করেছি যে টেস্ট করতেও তাদের মধ্যে অনীহা। আমরা সব সময় আহ্বান করবো আপনারা আসেন, টেস্ট করান। টেস্টের ল্যাবেরও কোনো আভাব নেই, কিটেরও কোনো অভাব নেই।

এ সময় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূরসহ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।