• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

এগিয়ে চলছে ঢাকার চারপাশের নদী তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯  

এগিয়ে চলছে ঢাকার চারপাশের নদী তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ। ইতোমধ্যেই গত তিন মাসে বসানো হয়েছে প্রায় ১৪শ ৫০টি স্থায়ী সীমানা পিলার ও প্রায় এক কিলোমিটার এলাকায় পাড় ঘেঁষা দেয়াল। তুরাগ পাড়ের ৫/৬ টি হাউজিংয়ের অবৈধ অংশ অপসারণ করে চলছে নদী প্রশস্ত করার কাজও। তবে প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্থায়ী সীমানা পিলার বসাতে গিয়ে প্রায়ই দখলদারদের বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। 

সমতল ভূমি থেকে ১৬ ফুট মাটির নিচে প্রায় ৯ ফুট চওড়া সীমানা প্রাচীরের ভিত তৈরির কাজ চলছে। যা দাঁড়িয়ে আছে সেখান থেকে আরও ৬০ ফুট নিচের লম্বা পাকা খুঁটি বা পাইলের ওপর। দখলদারদের হাত থেকে স্থায়ীভাবে নদী বাঁচাতে এমন খাড়া পাড় বা কী ওয়াল নির্মাণ করছে বিআইডব্লিউটিএ।

নদী তীর রক্ষা প্রকল্পের পরিচালক জানান, ঢাকার চারপাশে ৫২ কিলোমিটারের মধ্যে এমন খাড়া পাড় করা হবে ২১ কিলোমিটারে। যদিও এখন পর্যন্ত প্রকল্পে অনুমোদিত আছে এক কিলোমিটার। এছাড়া স্থায়ীভাবে নদী দখল বন্ধে ১০ হাজার ৮শ সীমানা পিলারের মধ্যে ইতিমধ্যেই নির্মাণ করা হয়েছে প্রায় দেড় হাজার পিলার।

এদিকে প্রকল্প বাস্তবায়নে বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের সহায়তায় তুরাগ পাড়ের বেশ কিছু হাউজিংয়ের অবৈধ অংশ অপসারণের কাজও চলছে বেশ জোরেসোরে। সংস্থাটি বলছে, দখলদারদের বাধা উপেক্ষা করে যেকোন মূল্যে নদীতীর রক্ষা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

বিআইডব্লিউটিএ ড্রেজিং বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুল মতিন বলেন, উচ্ছেদকৃত জায়গাগুলো যাতে আর কোনো স্থাপনা তৈরি না করতে পারে সেজন্য নদীর প্রশস্ততার কাজ চলছে। নদী প্রশস্ত করতে হলে প্রায় ৭০ লক্ষ ঘন মিটার ড্রেজিং করার প্রয়োজন হবে।