• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধে নিহত ৫৭

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০  

হঠাৎ করেই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে ইউরেশিয়ার দুই প্রতিবেশী দেশ আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান। বিতর্কিত নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চলকে কেন্দ্র করে রোববার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধে ইতোমধ্যে উভয়পক্ষের ৫৭ জনেরও বেশি নিহত এবং আরো শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।

আর্মেনিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে আজ সোমবার আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১৬ জন বিচ্ছিন্নতাবাদী এবং দুই জন বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো শতাধিক লোক।

অন্যদিকে, আজারবাইজানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত আর্মেনিয়ার বাহিনীর আক্রমণে তাদের অন্তত ৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত এবং আহত হয়েছেন ১৯ জন।

যে অঞ্চলটি নিয়ে সংঘর্ষ, সেই নাগরেনো-কারাবাখের কর্মকর্তারা জানান, আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর আক্রমণে তাদের আরো ১৫ সেনা নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ জনে। এ ছাড়া তারা কিছু ভূমিও দখল করেছে।

এদিকে, আজারবাইজান প্রথমে বিমান ও কামান দিয়ে হামলা শুরু করে বলে দাবি করেছে আর্মেনিয়া। সেটির জবাবে পরে সামরিকভাবে পাল্টা হামলা চালায় তারা। যদিও আজারবাইজান বলছে, আর্মেনিয়াই প্রথমে হামলা চালিয়েছে।

চলতি বছরের জুলাই মাসের শুরুর দিকে আর্মেনিয়া যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে হামলা চালায়। এতে ১২ আজারবাইজানীয় সেনা নিহত এবং আরো চার জন আহত হন। এর আগে ২০১৬ সালের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ২০০ জনের বেশি নিহত হয়। 

সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত সাবেক এই দেশ দুটির মধ্যে ১৯৯১ সাল থেকেই সম্পর্কের অবনতি হতে শুরু করে, যখন আর্মেনিয়ান সামরিক বাহিনী উচ্চতর কারাবাখ বা নাগার্নো-কারাবাখ অঞ্চল দখল করে। এটি আজারবাইজানের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি অঞ্চল ছিল।