• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

‘অভিজ্ঞ নেতাদের চেয়েও উপযুক্ত সিদ্ধান্ত মায়ের মাথা থেকেই আসত’

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৮ আগস্ট ২০২০  

বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে সার্বক্ষণিক প্রেরণা জুগিয়ে ছিলেন বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তার ৯০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ ভার্চুয়াল আলোচনায় মেয়ে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জীবনে মরণে জাতির পিতার যোগ্য সাথী ছিলেন বঙ্গমাতা।

তিনি জানান, সারাজীবন জাতির পিতার আদর্শ ধারণ করে, স্বাধীনতা অর্জনে নিজেকে বিলিয়ে দেয়া শেখ ফজিলাতুন্নেছার জীবনাদর্শ বড় শিক্ষা হতে পারে বর্তমান প্রজন্মের নারীদের জন্য।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী, বাঙ্গালির সব আন্দোলন লড়াই সংগ্রামের নেপথ্য অণুপ্রেরণার অফুরান উৎস হয়ে যিনি কাজ করেছেন, তিনিই বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। একাধারে এই মহিয়সী নারী সামলেছেন সংসার, তেমনি শেখ মুজিবের পুরো রাজনৈতিক জীবনেও ছায়ার মতো ছিলেন মুক্তির মন্ত্রণাদাতা হিসেবে।

কালজয়ী এই নিভৃতচারী মহাপ্রাণের ৯০তম জন্মবার্ষিকীতে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশেষ ভার্চুয়াল আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় শনিবার (৮ আগস্ট)। একযোগে এই অনুষ্ঠান চলে শিশু একাডেমি ও গোপালগঞ্জেও। গণভবন থেকে এতে যুক্ত ছিলেন বঙ্গমাতার জ্যেষ্ঠ তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা তার মায়ের ত্যাগ ও সংগ্রামের স্মৃতিচারণ করে বলেন, বিলাসিতা থেকে সন্তানদের রক্ষায় কখনো প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে থাকেননি ফজিলাতুন্নেছা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আব্বার আদর্শ ধারণ করেই তার জীবনকে তিনি চালিয়ে গেছেন। আমি মনে করি মেয়েদের তার আদর্শেই চলা উচিত। যেন নিজের ত্যাগের মাধ্যমে সংসার, দেশ ও প্রতিষ্ঠানকে সুন্দর করা যায়।

অভিজ্ঞ রাজনৈতিক নেতাদের চেয়েও উপযুক্ত সিদ্ধান্ত তার মায়ের মাথা থেকেই আসতো জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জীবনে মরণে বঙ্গমাতা শুধুই ত্যাগের মহিমা গড়ে গেছেন।

তিনি আরো বলেন, বাবাকে মারার পর তিনি নিজে বাঁচতে না চেয়ে বলেছিলেন, আমার স্বামীকে মেরেছ আমিও তার কাছে চলে যেতে চাই।

ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানেই দুঃস্থ ৩ হাজার ২০০ নারীকে সেলাই মেশিন, ১ হাজার ৩০০ নারীকে নগদের মাধ্যমে ২০০০ টাকা অর্থ সহায়তা ও ১০০ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ল্যাপটপ বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।