• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

অদ্ভুত এক বাস অ্যাম্ফিবিয়াস!

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি ২০২০  

অদ্ভুত এক বাস! পানিতেও চলে, ডাঙাতেও চলে। যানজট কাটিয়ে এগিয়ে চলে রাস্তায় আবার কখনও ঢেউ ভেঙে নদীর স্রোত পেরিয়ে চলে এই বাস, রয়েছেন যাত্রীও। কোন দুর্ঘটনা ঘটেছে এমনটাও নয়! একে বলা হচ্ছে ‘অ্যাম্ফিবিয়াস বাস’।

এই বাস চালু হয়েছে জার্মানির হামবুর্গ শহরে। এলবে নদীর ধারেই এই শহর। শহরের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে এই রিভারবাস। বাসটির ভাবনা প্রথম মাথায় আসে ফ্রেড ফ্রাঙ্কেন নামে এক ব্যক্তির। তিনিই চার বছর আগে এটি প্রথম চালু করেন।

মেরিটাইম ওয়ার্কার ফ্রেড বলেন, সিঙ্গাপুরে এমন একটি বিষয় নজরে এসেছিল তাঁর। তারপর এই ভাবনা। হাঙ্গেরির একটি সংস্থার সহায়তায় তৈরি হয়েছে এই রিভারবাস।

 

প্রথম দু’মাসেই ৬৫০০ জন যাত্রী উঠেছিল বাসটিতে। তিনি বলেন, এই হামবুর্গ শহরের মতো আরও সাতটি নদী তীরবর্তী শহরেও এই রিভারবাস চালু করার আবেদন এসেছে।

এই বাসের চালকের আসনের পাশে কিন্তু লাইফ জ্যাকেট, জয়স্টিক, রেডিও ইক্যুয়িপমেন্টসও রয়েছে। ২৮০ হর্সপাওয়ারের ছয় সিলিন্ডার ইঞ্জিনের বাসটির প্রযুক্তি অনেকটাই জাহাজ ভাসার প্রযুক্তির মতোই।

এই বাসের আসন কিন্তু একেবারেই আর পাঁচটা সাধারণ বাসের মতো। যাত্রা শুরু হলে প্রথমেই শহরটি ঘুরে দেখতে পারেন যাত্রীরা। আর তার পর কিছুক্ষণের বিরতি দেওয়া হয়। যাত্রীদের বলা হয়, আপনারা ছবি তুলতে পারেন বাস থেকে নেমে। সেই সময় বাসটা নদীতে ভেসে বেড়ানোর জন্য উপযুক্ত কি না, তা দেখা হয়। তারপরই বাসটি এলবে নদীর মধ্যে ভেসে বেড়ায় একটা স্টিমার বোটের মতোই। সবমিলিয়ে ৮০মিনিটের মতো চড়া যায় এই বাসে।

৬৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে চলে এই বাসটি। ৩৬ আসনের এই বাসের ভাড়া প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ২৪০৮ টাকা আর ৫-১৪ বছরের শিশুদের জন্য ভাড়া প্রায় ১৬৭৩ টাকা।