• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মুলাদীতে মুক্তিযোদ্ধাদের দারিদ্রতা লাগবে কমপ্লেক্স নির্মান

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৩ ডিসেম্বর ২০১৮  

২৩ বছরের পরাধীনতার শেকল ভেঙ্গে ১৯৭১ সালের দেশ মাতৃকার মন্ত্রে উজ্জিবিত হয়ে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতা রক্ষার দীপ্ত শপথে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে নিজেদের রক্ত, আত্মউৎসর্গ করে ত্রিশ লক্ষ মুক্তিকামী মানুষ ও দু’লক্ষ মা-বোনের মহান ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতার মহান স্থাপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আহবানে সারা দিয়ে ৯ মাস রনাঙ্গনে যুদ্ধের মধ্যদিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে বাংলাদেশ। জাতীর সেই সুর্য সন্তানদের ত্যাগের স্বীকৃতি স্বরুপ বঙ্গবন্ধু কন্যা, দেশরন্ত শেখ হাসিনা গত এক দশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে লালন করে সেই সুর্য সন্তানদের মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধি, অসচ্ছল-অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন তৈরি করে দেয়া, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের চাকুরীতে অগ্রাধীকার, চিকিৎসার সু-ব্যবস্থা, রাষ্ট্রিয় মর্যাদায় দাফন সহ বিভিন্ন ভাবে তাদেরকে সম্মানিত করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং তা আগামী প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে তিনি মুক্তিযোদ্ধা সন্তান আগামী প্রজন্মকে সবধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের কথা পুনঃব্যক্ত করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রতিটি উপজেলায় স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনলয়ের মাধ্যমে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স বহুতল ভবন নির্মান বাস্তবায়ন করেন। এরই প্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের উদ্দ্যোগে মুলাদীতে নির্মিত এ কমপ্লেক্স ভবন নির্মানে  ২ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। এসকল কমপ্লেক্সে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষন, জাদুঘর, লাইব্রেরী, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অফিস, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট সহ ৭হাজার ৫শ বর্গফুটের ভবন তৈরি করা হয়েছে। ৫তলা ভিত্তির এ ভবন গুলোতে ভুমিহীন ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের অর্থনৈতিক সম্মৃদ্ধির জন্য ১৬টি ষ্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দেশের ৪৮৪টি উপজেলায় বাস গৃহ নির্মান করা হয়েছে, এর অংশ হিসেবে মুলাদী উপজেলার ১০জন অসহায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এক এক টি আবাসনের পিছনে ১লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা ব্যয় করেছে স্বাধীনতার স্বপক্ষের বর্তমান উন্নয়ন বান্ধব সরকার। মুক্তিযোদ্ধারা বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে, উন্নয়নের অভিযাত্রায় অদম্য বাংলাদেশ স্লোগানে দেশকে আরও সম্মৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে বর্তমান সফল সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে ভিশন ৪১ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকার অঙ্গিকার করেছেন তারা।