• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

প্রথমবারের মতো টাকায় বৈদেশিক বিল পরিশোধ

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৭ জুন ২০২৩  

বাংলাদেশ বৈদেশিক বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রথমবারের মতো নিজস্ব মুদ্রা টাকার ব্যবহার করেছে। ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেস প্রকল্পের ১৫ শতাংশ টাকায় পরিশোধ করতে চীনকে সম্মত করতে পেরেছে বাংলাদেশ সরকার।
বিদেশি মুদ্রার মজুদের ওপর চাপ কমাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন প্রকল্প পরিচালক শাহাবুদ্দিন খান।

তিনি বলেন, ‌আমরা তাদেরকে টাকায় বিল নেওয়ার জন্য রাজি করাতে পেরেছি। এ অর্থ তারা বাংলাদেশেই ব্যয় করতে পারবে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় তারা আমাদের প্রস্তাব গ্রহণ করেছে।

প্রসঙ্গত, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেস প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা (১০২ কোটি মার্কিন ডলার)। এ প্রকল্পের ৮৫ শতাংশ অর্থায়ন করছে চীন।

যার সুদের হার ২ শতাংশ। ২০ বছরে ধাপে ধাপে এই ঋণ শোধ করতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে।

চীনের এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংক মার্কিন ডলারের মাধ্যমে চীনা ঠিকাদার ও ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনকে এই অর্থ পরিশোধ করে আসছে।  

এ প্রকল্পে বর্তমানে ২৫০ চীনা নাগরিক ও এক হাজার বাংলাদেশি কাজ করছেন বলেও জানিয়েছেন শাহাবুদ্দিন।

প্রকল্পের প্রথম কিস্তির ১৩৩৯ কোটি টাকা গত অক্টোবরে পরিশোধ করা হয়। যেখানে বাংলাদেশ সরকার দিয়েছিল ৩৪ কোটি টাকা। দ্বিতীয় ধাপে জুনে ৬০০ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে। যার মধ্যে ৯০ কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই পদ্ধতি কার্যকর থাকবে বলেও জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক শাহাবুদ্দিন।