• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাহারি রঙের ফুলকপি

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২৩  

নেত্রকোনার বারহাট্রায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাহারি রঙের ফুলকপি। ফলন ও দাম ভালো হওয়ায় ব্যাপক সারা ফেলেছে এলাকায়। খেতে সুস্বাদু ও দেখতে আকর্ষণীয় হওয়ায় প্রতিদিনই ভিড় করছেন স্থানীয় কৃষকসহ উৎসুক জনতা। কেউ নিচ্ছেন পরামর্শ আবার কেউ তুলছেন ছবি।

কৃষি বিভাগ বলছে, এটি উচ্চ প্রোটিন ও ওষুধিগুণ সমুদ্ধ সবজি। ভোক্তা পর্যায়ে এর চাহিদা থাকায় এর আবাদও ব্যাপক সম্ভবনা রয়েছে।

বারহাট্রা উপজেলার মনাষ গ্রামের কৃষক মোশারফ হোসেন দীর্ঘদিন ধরে সবজি আবাদ করে যাচ্ছেন। এবছর তিনি ৪০ শতক জমিতে নানা জাতের সবজির আবাদ করেছেন। এর মধ্যে ২০ শতক জমিতে চাষ করেছেন রঙিন ফুলকপি। ফলনও হয়েছে বেশ ভালো। স্থানীয় কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় ফুলকপি বীজ সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। তার বাগানে হলুদ, বেগুনি, লাল ও সাদা রঙের ফুল কপি রয়েছে। বীজ ও চাষাবাদে তার খরচ হয়েছে এক লাখ ৩৫ হাজার টাকা। ইতোমধ্যে বিক্রিও শুরু করেছেন তিনি। প্রতিটি কপি মাঠেই বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়।

তিনি আশা করছেন, এই রঙিন ফুলকপিগুলো ৪ থেকে ৫ লাখ টাকার মতো বিক্রি করতে পারবেন।  

রঙিন এসব ফুলকপি দেখতে প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকার কৃষকসহ সাধারণ মানুষ তার বাগানে ভিড় করছেন। কেউ নিচ্ছেন চাষের পরামর্শ আবার কেউ তুলছেন ছবি। বাহারি রং ও এর বাজারমূল্য ভালো থাকায় তার দেখাদেখি স্থানীয় অনেক কৃষকই এখন রঙিন ফুলকপি চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।  

বারহাট্টা উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রাকিবুল হাসান বলেন, গেল বছর এটি ছোট আকারে আবাদ করা হলেও এবছর বিভিন্ন কৃষক দ্বারা ১৫০ শতক জমিতে বাহারি রঙের ফুলকপির আবাদ করা হয়েছে। এটি পুষ্টিকর ও উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি । বিশেষ করে এটিতে এন্টি ক্যানসারের উপাদান রয়েছে। তাছাড়া ভোক্তা পর্যায়ে এর চাহিদা থাকায় এর আবাদ সম্প্রসারণের ব্যাপক সম্ভবনা রয়েছে।