সরকারের উন্নয়ন তৃণমূল পর্যায়ে পৌছানোর দায়িত্ব কিন্তু আপনাদের

আগৈলঝাড়া প্রতিনিধিঃ “শেখ হাসিনার মূলনীতি, গ্রাম শহরের উন্নতি”-এ দর্শনকে ধারণ করে বর্তমান সরকার শহর ও গ্রামীণ অবকাঠামো এবং যোগাযোগ ও পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি বিকাশে বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। সে লক্ষ্যে শহর-নগর ও গ্রামীণ জনপদের ভাবনাকে আবর্তিত করে সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

বর্তমান সরকারের গত ১৪ বছরে স্থানীয় সরকার বিভাগে শুধুমাত্র পল্লী উন্নয়ন খাতে ৬৯,০০২ কিলোমিটার পাকা সড়ক, ৪,০৫,০৯৯ মিটার নতুন ব্রীজ, ১,০৯,০৭৮ কিলোমিটার পাকা পল্লী সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ১,৭৬৭ ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ, ৩৫৪টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করেছে। এছাড়া ২,৬৮৯টি গ্রোথ সেন্টার ও হাটবাজার উন্নয়ন এবং ১,০৭৫টি সাইক্লোন সেল্টার নির্মাণ ও পুন:নির্মাণ করেছে। নাগরিক জীবনমান উন্নয়নে ৯,০৮৮ কিলোমিটার সড়ক ও ফুটপাত, ৪,১০৭ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণ, ১৫,০৪১ মিটার ব্রীজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ৪১টি বাস ও ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ এবং ৫৩টি কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যবৃন্দ হচ্ছে তৃণমূল পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি।

১৯ অক্টোবর দুপুর থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ(এমপি)’র আগৈলঝাড়ার সেরালস্থ বাসভবনে গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া উপজেলার  ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষন কমিটির আহবায়ক (মন্ত্রী) আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ(এমপি)এসব কথা বলেন।

মতবিনিময় সভার আরো উপস্থিত ছিলেন, এফবিসিসি আইয়ের পরিচালক সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দীন আবদুল্লাহ, জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য সেরনিয়াবাত আশিক আবদুল্লাহ, গৌরনদী উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দা মনিরুন নাহার মেরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিপিন চন্দ্র বিশ্বাস, আগৈলঝাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রইচ সেরনিয়াবাদ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.সাখাওয়াত হোসেনসহ ভাইস-চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা।