• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের অহিংস আন্দোলনকে বিএনপি-জামায়াত সহিংস করেছে: জয় নাশকতার ঘটনায় অপরাধীদের ছাড় না দেয়ার দাবি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের ধারণা ছিল একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালতে ন্যায়বিচারই পাবে: প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী পবিত্র আশুরা মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যময় ও শোকের দিন আশুরার মর্মবাণী ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার আহ্বান মুসলিম সম্প্রদায়ের উচিত গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়া নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী দুঃখ লাগছে, রোকেয়া হলের ছাত্রীরাও বলে তারা রাজাকার শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ ‘চীন কিছু দেয়নি, ভারতের সঙ্গে গোলামি চুক্তি’ বলা মানসিক অসুস্থতা দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে না দেশের অর্থনীতি এখন যথেষ্ট শক্তিশালী : প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব সরকার

হিজাব না পরায় তরুণীকে বেত্রাঘাত

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৮ জানুয়ারি ২০২৪  

মাথা ঢেকে না রাখার কারণে এক তরুণীকে ৭৪টি বেত্রাঘাত করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। হিজাব না পরায় ‘জনসাধারণের নৈতিকতা লঙ্ঘনের’ অভিযোগে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হয়।

ইরানের বিচার বিভাগের সংবাদ সংস্থা মিজান বলেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত রোয়া হেশমাতি তেহরানের ব্যস্ত রাস্তায় জনসাধারণের মধ্যে অসম্মানজনকভাবে চলাফেরাকে উৎসাহিত করেছিল। নৈতিকতা লঙ্ঘনের দায়ে তাকে আইন এবং শরিয়া অনুযায়ী ৭৪টি বেত্রাঘাতের শাস্তি দেওয়া হয়েছে।  

১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকেই ইরানের আইনে নারীদের ঘাড় এবং মাথা ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক। তবে এই আইনের লঙ্ঘনে বেত্রাঘাতের ঘটনা ইরানে খুব বেশি ঘটেনি।

২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, পুলিশি হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশটিতে বিক্ষোভগুলোর শুরু। ২২ বছর বয়সী ইরানি কুর্দি নারী মাহসা আমিনিকে ইরানের কঠোর পোশাক রীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর পুলিশি হেফাজতেই মারা যান তিনি। এরপর থেকে  শুরু হওয়া সরকার বিরোধী বিক্ষোভের সময় হিজাব বর্জনের চর্চা বেড়ে গেলে ইরানের কর্মকর্তারা নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে দমনমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে।