ডলারের দাম বাড়ার অজুহাতে মসলার বাজার ঊর্ধ্বমুখী
বরিশাল প্রতিবেদন
প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২৪
![](https://www.barishalprotibedon.com/media/imgAll/2024May/1716093010Untitled-1-2405191049.jpg)
এক মাস পরেই ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। এ সময় মসলার চাহিদা বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি থাকে। এর মধ্যেই মসলার বাজার ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে এলাচির দাম বাড়ছে লাফিয়ে। এছাড়া অন্যান্য মসলার মধ্যে জিরা, দারুচিনি, লবঙ্গ, ধনিয়া, শুকনা মরিচ ও হলুদের দামও গত বছরের তুলনায় বাড়তি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে মসলার দাম বৃদ্ধি ও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে আমদানি করা সব ধরনের মসলার দাম। তবে বাজার অস্থিতিশীল বলা যাবে না।
শনিবার (১৯ মে) দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি মসলার বাজার পুরান ঢাকার মৌলভীবাজার ও কয়েকটি খুচরা বাজার সরেজমিনে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেড় থেকে দুই মাসের ব্যবধানে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে এলাচির দাম। দুই মাস আগে প্রতিকেজি এলাচির দাম ছিল ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকা। খুচরায় এখন তা বেড়ে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। তবে গত বছরের তুলনায় এলাচির দাম বেড়েছে ৬০ শতাংশের বেশি। জিরার দাম ছয় মাস আগে আরও বেশি ছিল। তখন প্রতিকেজি জিরার দাম হাজার টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে কিছুটা কমে পাইকারিতে ৭২০ টাকা, খুচরায় ৮২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে বছর দুয়েক আগেও ঢাকার বাজারে প্রতিকেজি জিরার দাম ছিল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। সেই পরিস্থিতিতে ফেরার মতো অবস্থা এখনো হয়নি।
এদিকে বাজারে হলুদ ও শুকনা মরিচের মতো পণ্যের দামও গত বছরের তুলনায় বাড়তি। এ দুটি মসলাজাতীয় পণ্য দেশেও কিছুটা উৎপাদন হয়। তাই পণ্য দুটির বাজার পুরোপুরি আমদানিনির্ভর বলা যাবে না। দেশে উৎপাদিত হলেও হলুদ ও শুকনা মরিচ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে আমদানি হয় বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
মৌলভীবাজারে প্রতিকেজি জিরা ৬৩০ থেকে ৭২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা ১৫ দিন আগেও ছিল ৫৮০ থেকে ৬২০ টাকা। এলাচ প্রতিকেজি ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা, যা রোজার আগে ছিল ২ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা কেজি। দারচিনি ১০ কেজির কাটন ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ৮০০ টাকা। সে হিসেবে প্রতিকেজি ৪৫০ থেকে ৪৮০ টাকা। গত কয়েক মাস ধরে দাম একই রয়েছে। দুই মাস আগে প্রতিকেজি গোলমরিচের দাম ছিল ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৬০ থেকে ৮২০ টাকা কেজি। লবঙ্গ প্রতিকেজি ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা থেকে কমে ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এটার দাম কমেছে।
এছাড়া শুকনা মরিচ প্রতিকেজি ৩০০ থেকে ৩৮০ টাকা। এক মাস আগে যেটা কেজিতে ২০ টাকা করে কম ছিল। আস্তো হলুদ প্রতিকেজি ২৬০ থেকে ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা দুই মাস আগে ছিল ২২০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি। ধনিয়া প্রতিকেজি ২৪০ টাকা থেকে কমে ১৯৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি আদা ২১০ থেকে ২৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগেও ছিল ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা। রসুন প্রতিকেজি ১৬০ থেকে ১৮২ টাকা থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি। পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৪ থেকে ৭০ টাকা কেজি।
এদিকে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি জিরা ৮০০ টাকা, এলাচ ৩ হাজার ২০০ থেকে ৪ হাজার ২০০ টাকা, দারচিনি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, গোলমরিচ ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা, লবঙ্গ ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা, শুকনা মরিচ ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা, আস্তো হলুদ ৩০০ থেকে ৩৮০ টাকা, ধনিয়া ২৪০ টাকা, আদা ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, রসুন ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা ও পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে সূত্রাপুর বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী আদনান অ্যান্ড আরাফাত ট্রেডার্সের মালিক মো. ফারুক হোসাইন বলেন, ডলারের দাম বৃদ্ধি ও চাহিদা বেশি থাকলেই দাম বেড়ে যায়। এটা বাংলাদেশের চিরাচরিত নিয়ম হয়ে গেছে। আমরা পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে পণ্য আনি আর বেশি দামে বিক্রি করি। আমাদের লাভ খুব সীমিত। আর বেচাবিক্রি অনেক কমে গেছে। এভাবে ব্যবসা করে টেকা কঠিন।
মৌলভীবাজারের সাথী এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. সালাম বলেন, সামনে কোরবানির ঈদ। মসলার চাহিদা এখন থেকে দিন দিন বাড়বে। কিন্তু ডলারের দাম বেশি হওয়ায় অনেক ব্যবসায়ী পরিমাণে কম আমদানি করছে। এছাড়া সহসা এলসিও পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের দেশ মসলা আমদানি নির্ভর। তাই আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে দেশের বাজারেও দাম বাড়ে। বর্তমানে প্রায় সব ধরনের মসলা আমদানিতে খরচ বেশি পরে তাই দাম বেড়েছে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার মসলা কম আমদানি হবে বলে মনে করেন তিনি।
মৌলভীবাজারের এক মসলা ব্যবসায়ী জানান, আসলে কিছু সিন্ডিকেট করে ঈদের দুই মাস আগেই মসলার দাম বাড়িয়ে দেয়। পরে ঈদের আগে কিছু দাম কমিয়ে সরকারের কাছ থেকে বাহবা নেয়। ঈদ আসার পর সেখানে থেকে ২০ টাকা ৩০ টাকা কমাবে। আর বলবে, মসলার দাম কমেছে। কিন্তু আগেই তো মসলার দাম যা বাড়ানোর তা বেড়েছে এবং ব্যবসা যা হওয়ার হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পাইকারি গরম মসলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এনায়েত উল্লাহ বলেন, ভারতসহ যে-সব দেশ মসলাজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে সেখানে খরার কারণে উৎপাদন কম হয়েছে। ফলে সরবরাহের তুলনায় চাহিদা বেশি। এছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে সব ধরনের মসলার দাম বেড়েছে। একইসঙ্গে ডলারের দাম দিন দিন বাড়ছেই। যেহেতু মসলা আমাদের আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয়। তাই ডলারের দামের সঙ্গে পণ্যের দামও ওঠানামা করে। মসলা জাতীয় পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে এলাচ, জিরা, গোলমরিচের। অন্যান্য পণ্য সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। সামনে কোরবানির ঈদ মসলার চাহিদা বেড়ে যাবে। এদিকে আমদানি খরচও বেড়েছে সেই প্রভাব দেশের বাজারে পড়েছে। যদি শুল্কায়নের ক্ষেত্রে বছরব্যাপী একই নীতি অনুসরণ করা যায়, তাহলে মসলার বাজার আরও স্থিতিশীল হবে বলে মনে করেন এ ব্যবসায়ী নেতা।
মৌলভিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবুল হাসেম বলেন, বাংলাদেশের মসলার বাজার আমদানিনির্ভর হওয়ায় তা বিদেশের বাজার পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। অনেকে ক্ষেত্রে ভারতের বাজারে দাম বাড়তে থাকলে তা আমাদের বাজারে প্রভাব পড়ে। এ বছর আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেশি তাই কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। ইতোমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যাতে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করছি।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজারদরের তালিকা অনুযায়ী, ছোট আকারের এলাচির খুচরা দাম কেজি প্রতি ৩ থেকে ৩ হাজার ৮০০ টাকা। এক বছর আগে (গত কোরবানির ঈদ বাজারে) ছিল ১ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৬০০ টাকা। সেই হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে বাজারে এলাচির দাম বেড়েছে ৬২ শতাংশ। বাজারে বড় আকারের এলাচির দাম আরেকটু বেশি। খুচরা বাজারে বড় আকারের প্রতিকেজি এলাচি সর্বোচ্চ ৪ হাজার ২০০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে।
অন্য মসলার মধ্যে টিসিবির তালিকা অনুযায়ী, বাজারে প্রতিকেজি দারুচিনির দাম এখন ৫০০ থেকে ৫৮০ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৪৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৫২০ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ১১ শতাংশ। বর্তমানে লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায়। গত বছরের এ সময়ে ছিল ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা। সেই হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে লবঙ্গের দাম বেড়েছে ১৭ শতাংশ। বাজারে ধনিয়ার কেজি এখন ২০০ থেকে ২৪০ টাকা। এক বছর আগে ছিল ১৩০ থেকে ১৬০ টাকা। সেই হিসেবে ধনিয়ার দাম এক বছরে বেড়েছে ৫২ শতাংশ। প্রতিকেজি তেজপাতার দাম এখন ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। গত বছরের তুলনায় যা ২৫ শতাংশ বেশি। প্রতিকেজি জিরার দাম এখন বাজারে সর্বোচ্চ ৮৫০ টাকা। গত বছরে একই সময়ে যা ছিল সর্বোচ্চ ৮০০ টাকা।
টিসিবির হিসেবে, বাজারে প্রতিকেজি আমদানি করা শুকনা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ থেকে ৫০০ টাকায়। গত বছর এ সময়ে দাম ছিল ৪২০ থেকে ৪৬০ টাকা। সেই হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে শুকনা মরিচের দাম বেড়েছে ৭ শতাংশ। আর আমদানি করা হলুদের দাম গত বছর ছিল প্রতিকেজি ১৯০ থেকে ১৩০ টাকা। এবার তা বেড়ে হয়েছে ২৮০ থেকে ৩৫০ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ।
- প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও বিচার হবে : কাদের
- রেমিট্যান্স ও প্রবাসীদের দেশে ফেরা নিয়ে অপপ্রচার হচ্ছে
- স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
- নরসিংদী কারাগার থেকে পালানো ৪ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার
- টানা ৬ দিন পর বরিশাল-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু
- ৩০০ কক্ষ ভাঙা হয়েছে, মেরামতের আগে হল খোলা সম্ভব নয়: ঢাবি ভিসি
- বিজিবির পাহারায় সারা দেশে তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু
- ১৬ কোটি টাকার সাপের বিষ জব্দ করল বিজিবি
- বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার আগে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ
- গুজব যাতে না ছড়ায়, চেষ্টা করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- চারদিনে খান ইউনুসে বাস্তুচ্যুত ১৮০,০০০: জাতিসংঘ
- বৃষ্টিভেজা প্যারিস অলিম্পিকের চোখ ধাঁধানো উদ্বোধন
- রিমান্ড শেষে কারাগারে নুর
- পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে
- সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার
- দেশের প্রতিটি আনাচে-কানাচে অপরাধীদের খুঁজে বের করুন
- সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
- জুলুম সমর্থনকারীদের হাশর হবে জালিমের সাথেই
- সারি সারি লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা দখলের দুঃস্বপ্নে বিভোর বিএনপি
- কয়েকদিনের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- বরিশাল থেকে লঞ্চ ও বাস চলাচল শুরু
- বরিশালে কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ল, জনমনে স্বস্তি
- সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান
- আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না
- যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে
- সরকার পতনের ‘ব্লু প্রিন্ট’: বিমানবন্দর ও বিটিভি দখল করতে চেয়েছিল সন্ত্রাসীরা
- আন্দোলন-সংঘাতে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে ক্ষতি কত?
- একলাফে কাঁচা মরিচের দাম কমল ৯৫ টাকা!
- কোটা সংস্কার আন্দোলন: ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হামলাকারীরা
- স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর
- আইনমন্ত্রীর প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় বসেছেন আন্দোলনকারীরা
- মোবাইল ফোনের তরঙ্গ থেকে হতে পারে যেসব সমস্যা
- পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নিচ্ছে বিলিং সহকারী
- বরিশালে জাল মুদ্রা-মোটরসাইকেলসহ প্রতারক চক্রের দুই সদস্য আটক
- আজ ব্যাংক হলিডে, লেনদেন বন্ধ
- ‘ধৃষ্টতা এমন পর্যায়ে গেছে, সব কিনে ফেলেছি বলতেও দ্বিধা করে না’
- বর্ষায় ড্যামেজ চুলের যত্ন নেবেন যেভাবে
- ঘুম ভাঙতেই বুকে ব্যথা কোনো রোগের লক্ষণ নয় তো?
- আপত্তিকর ছবি তুলে টাকা আদায়, বাধ্যতামূলক অবসরে এএসপি
- হজমের সমস্যাও হতে পারে ফ্যাটি লিভারের লক্ষণ
- নগরীতে হাইড্রোলিক হর্ন প্রতিরোধ সচেতনতায় র্যালি
- সেমিস্টার জটে পড়তে যাচ্ছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
- ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি থেকে টোল না নিতে নির্দেশ
- হারাম অর্থ দান করলে সওয়াব হবে কি?
- বাংলাদেশ বেতার প্রাচীন শক্তিশালী গণমাধ্যম: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
- হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার আট বছর
- বরিশালে প্রতারকচক্রের ৩ সদস্য আটক
- বর্ষায় ত্বক ও চুলের যত্নে যা করবেন
- শপথ নিলেন আগৈলঝাড়া ও গৌরনদীর উপজেলা চেয়ারম্যানরা
- বন্যার শঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর