• শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১৫ ১৪৩০

  • || ১৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
দেশের উন্নয়নে আওয়ামী লীগের বিকল্প নাই: প্রধানমন্ত্রী মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই সফলতা-শান্তি নিহিত পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন কাল পর্যটন শিল্পের প্রসারে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ট্রেনে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের জনসভায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী ক্রীড়ার ভেতর দিয়েই শিশুর সামাজিকীকরণ ঘটে: প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণের ৪৯তম বার্ষিকী আজ তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগে জনগণকে সম্পৃক্ত করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ চুরি করা অর্থ দিয়ে আন্দোলন করছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে: প্রধানমন্ত্রী নিউ ইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী আগামী প্রজন্মের জন্য সমুদ্রগুলো যেন সমৃদ্ধির উৎস হয়ে থাকে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করছে বাংলাদেশ পুতুলের রাজনীতিতে আসার বিষয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, জনগণ সঠিকভাবে ভোট দেবে: শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনগণই তাদের ‘স্যাংশন’ দিয়ে দেবে: প্রধানমন্ত্রী কোরআন পোড়ানো নিয়ে শেখ হাসিনার নিন্দা

বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর দেড় কিলোমিটার অংশ দৃশ্যমান

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ৭ জুন ২০২৩  

যমুনা নদীর বুক চিরে দ্রতগতিতে এগিয়ে চলছে দেশের দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতুর নির্মাণকাজ। রাত-দিন দেশি-বিদেশি প্রকৌশলী ও কর্মীদের পরিশ্রমে এগিয়ে চলেছে এই নির্মাণযজ্ঞ। মূল সেতুর ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটারের মধ্যে এখন যমুনার বুকে দৃশ্যমান প্রায় দেড় কিলোমিটার। আর ৪৯টি স্প্যানের মধ্যে বসানো হয়েছে ১৬টি।

সেতুর মূল কাঠামোর সঙ্গে নদীর দুই পাড়ে সমান তালে এগিয়ে চলছে সংযোগ রেলপথ নির্মাণের কাজও। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান।
 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী তানবিরুল ইসলাম জানান, মোট ৫০টি পিলার আর ৪৯টি স্প্যানে নির্মিত হবে দেশের দীর্ঘতম ডুয়েল গেজ ডাবল ট্র্যাকের এই রেলসেতু। এরই মধ্যে সব কটি পিলারের পাইলিং কাজ শেষ হয়েছে। একই সঙ্গে ৩০টি পিলার ও ১৬টি স্প্যানের নির্মাণকাজও শেষ হয়েছে। ভিয়েতনাম ও মিয়ানমার থেকে আনা বিশেষভাবে তৈরি মরিচারোধী বড় বড় স্টিলের কাঠামো দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে সেতুর স্প্যান।

প্রকল্পের বাঁধ ও রেলপথ প্রকৌশলী মোশাররফ হোসেন জানান, রেলসেতুর মূল কাঠামো নির্মাণের পাশাপাশি নদীর দুপাড়ে সমান তালে এগিয়ে চলছে অ্যাপ্রোচ রেলপথ নির্মাণের কাজ। এরই মধ্যে দুপাড়ে ৮ কিলোমিটার রেলপথে মাটি ভরাটের কাজ শেষ হয়েছে। এখন রেলট্র্যাক বসানোর কাজ চলছে।

আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান জানান, যমুনার নদীর দুই পাড়ে দুটি প্যাকেজে সেতুর নির্মাণকাজ চলছে। সেতুর টাঙ্গাইল অংশে এখন পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৭৬ শতাংশ আর সিরাজগঞ্জ অংশে ৫৬ শতাংশ। নির্ধারিত সময়েই এর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলেও জানান তিনি।
 
আর ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে এই রেল সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলাচল করতে পারবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক। জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে দেশের দীর্ঘতম এই রেলসেতু প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে জাইকা। সেতুর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা।