• বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ২৪ ১৪৩০

  • || ১৭ জ্বিলকদ ১৪৪৪

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর স্বাধীনতার ইতিহাসে ৬ দফা অন্যতম মাইলফলক: রাষ্ট্রপতি ৬ দফার প্রতি জনসমর্থনে রচিত হয় স্বাধীনতার রূপরেখা: প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বাংলাদেশ-ভারত সেনাবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা জোরদারে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ সাধ্যমতো চেষ্টা করছি, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি: প্রধানমন্ত্রী আগামী নির্বাচন একটা চ্যালেঞ্জ: শেখ হাসিনা সবাইকে ৩টি করে গাছ লাগানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর আ.লীগ দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে: শেখ হাসিনা একদিকে মুদ্রাস্ফীতি, অন্যদিকে লোডশেডিংয়ে ভুগছে দেশের মানুষ: প্রধানমন্ত্রীর আক্ষেপ বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত: প্রধানমন্ত্রী ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে, এরকম পরিস্থিতি আর হয়েছিল কিনা জানি না’ প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অনস্বীকার্য দূষণমুক্ত নির্মল পরিবেশের বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি বিশ্বের পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে: প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪ দিন বন্ধ ঘোষণা সরকার এই বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারবে: শেখ হাসিনা দেশজুড়ে উন্নত রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী সত্যের জয় হবেই: প্রধানমন্ত্রী

ভয় দেখিয়ে কিশোরকে বলাৎকার, গ্রেফতার ৩

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ২৫ মার্চ ২০২৩  

নোয়াখালীর সদর উপজেলায় ১৫ বছর বয়সী এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর তাৎক্ষণিক ৩ আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।    
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে গ্রেফতার ৩ আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাদের জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। এর আগে, গত বুধবার ভুক্তভোগী কিশোরের পিতা বাদী হয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ মামলা দায়ের করেন।  

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, সদর উপজেলার কাদির হানিফ ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামের বারেক পুলিশ বাড়ির মো. সেকান্তরের ছেলে মো. সাইদুল হক (৫৫) একই গ্রামের মো. সালাউদ্দিনের ছেলে মো. রুবেল (৩০) ও লোকমান মিয়ার ছেলে মো. জামাল হোসেন (৪৫)।  

মামলার অপর আসামিরা হলেন, উপজেলার কাঞ্চনপুর গ্রামের সিরাজ মাস্টারের বাড়ির মো. আব্দুল জব্বারের ছেলে মো. নাসির আহমদ (৫০), একই গ্রামের ভূঁইয়া বাড়ির জাফর (৫২), সুলতান মিয়ার বাড়ির মো. বশির আহমদের ছেলে মো. আনোয়ার হোসেন (৩৬), ছোট সিদ্দিকের বাড়ির মো. বাহার মিয়ার ছেলে মো. আলী (২২), বারেক পুলিশ বাড়ির মো. রেজাউল হকের ছেলে মো. রুবেল (২৫), উপজেলার পূর্ব লক্ষীনারায়ণপুর গ্রামের মো. আবদুল মান্নানের ছেলে মো. যুবরাজ (৩৫) ও একই গ্রামের আব্দুল মান্নাছের ছেলে মো. ইব্রাহীম (৪৪)।  

ভুক্তভোগী পরিবার ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আদর্শ স্কুল মোড় নামক স্থানের আল ফারুক জামে মসজিদে প্রতিনিয়ত পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নের কাজ করে আসছিল ভিকটিম কিশোর (১৫)। বিবাদীরা খারাপ প্রকৃতির লোক। তারা বিভিন্ন সময় আল ফারুক জামে মসজিদে নামাজ পড়ার সময় ভিকটিমের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারপর মামলার প্রধান আসামি সাইদুল হক (৫৫) ভিকটিমকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বলাৎকার করেন। এরপর ওই সুযোগে মামলার দ্বিতীয় আসামি ভিকটিমকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বলাৎকার করেন। সর্বশেষ ঘটনায় ভিকটিম অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয়। শেষে এ ঘটনায় ভিকটিমের পিতা বাদী হয়ে গত বুধবার ২২ মার্চ সুধারাম থানায় মামলা দায়ের করেন।  

সুধারাম থানার ওসির দায়িত্বে থাকা পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মিজান পাঠান বলেন, এ ঘটনায় নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অপর আসামিদের গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।