• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আয়া দিয়ে সিজার, কেটে ফেললেন নবজাতকের চোখ-কপাল

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৫ জানুয়ারি ২০২২  

ফরিদপুরে একটি ক্লিনিকে আয়া দিয়ে প্রসূতির সিজার করানো হয়েছে। এ সময় নবজাতকের কপাল কেটে ফেলেন আয়া। পরে আশঙ্কজনক অবস্থায় ওই নবজাতককে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হওয়ায় ওই ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে ক্লিনিকটি সিলগালা করে দেয় প্রশাসন।

স্বজনদের বরাত দিয়ে সদর সার্কেলের এএসপি সুমন রঞ্জন জানান, শনিবার সকালে শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকায় আল-মদিনা প্রাইভেট হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিজারের জন্য ভর্তি হন রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ এলাকার রুবেন বেগম। সকাল ৮টার দিকে প্রসূতিকে সিজার করান হাসপাতালের আয়া চায়না রহমান। সিজারের সময় নবজাতকের কপাল ও চোখের একটি অংশ কেটে ফেলা হয়। এতে মারাত্মকভাবে ক্ষতি হয় নবজাতকের। পরে তার কপালে নয়টি সেলাই দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হলে সেখানে উপস্থিত হয় পুলিশের একটি দল। এ সময় চায়না রহমান ও ক্লিনিকের মালিক পলাশ মোল্যাকে আটক করা হয়।

পরে ঘটনাস্থলে হাজির হন সিভিল সার্জনসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা। ক্লিনিক চালানোর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকা ও আয়াকে দিয়ে সিজার করানোর অপরাধে ক্লিনিকটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।