• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরিশাল প্রতিবেদন
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

৩৫ বছরের বেশি বয়সীদের ৩ শতাংশই চোখের গ্লুকোমায় ভুগছে

বরিশাল প্রতিবেদন

প্রকাশিত: ১৬ মার্চ ২০২০  

বিশ্বে প্রায় ৮ কোটি মানুষ চোখের গ্লুকোমা জনিত রোগ অন্ধত্বে ভুগছেন। যার একটি বড় অংশ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে। এ ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে পঁয়ত্রিশ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে শতকরা ৩ ভাগ মানুষ রোগটির শিকার।

গত শনিবার (১৪ মার্চ) সকালে বিশ্ব গ্লুকোমা সচেতনতা সপ্তাহের শেষদিনে বাংলাদেশ গ্লুকোমা সোসাইটির উদ্যোগে ধানমন্ডির একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এক সভায় চক্ষু রোগ চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, নীরব অন্ধত্বের বড় কারণ রোগটির প্রতিকার না থাকায় প্রতিরোধই একমাত্র উপায়।

বাংলাদেশ গ্লুকোমা সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমান আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।

সভায় বিশেষজ্ঞরা বলেন, রক্তের চাপের মতো চোখেরও একটি নির্দিষ্ট চাপ থাকে। কোনো কারণে এই চাপ বৃদ্ধি পেলে চোখের অপটিক নার্ভের মারাত্মক ক্ষতি হয়। ধীরে ধীরে নার্ভটি শুকিয়ে যায়। ফলে দৃষ্টির পরিসীমা কমতে থাকে। এক পর্যায়ে চোখ দৃষ্টিহীন হয়ে যেতে পারে।

তারা বলেন, সবচেয়ে আশঙ্কার কথা হলো শিশু থেকে বয়স্ক যে কারোরই চোখে গ্লুকোমার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া পরিবারের কারো রোগটির ইতিহাস থাকা, চোখে আঘাত পাওয়া ও ডায়াবেটিসের কারণেও এটি হতে পারে।

একবার দৃষ্টিশক্তি কিছুটা নষ্ট হলে সেটুকু আর ফিরে পাওয়া যায় না। কিন্তু ৯০ শতাংশ রোগী যেটি বুঝতে পারে না। এটি নীরবে চোখকে অন্ধত্বের দিকে নিয়ে যায়।

আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, সময়মতো গ্লুকোমার চিকিৎসা না করায় প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ অন্ধত্বের শিকার হচ্ছে।

সংগঠনের মহাসচিব ডা. সালমা পারভীন বলেন, স্থায়ী অন্ধত্বের বড় কারণ গ্লুকোমা সমস্যা। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ সনাক্ত করে চিকিৎসা নিতে পারলে এটি অনেকটাই প্রতিরোধ সম্ভব।